হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
যমুনা নদীর তীরে গীতা কলোনির কাছে অবস্থিত শিবমন্দিরটি ভাঙার সিদ্ধান্ত নেয় দিল্লি ডেভেলপমেন্ট অথরিটি। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় প্রাচীন শিবমন্দির আভম আখড়া সমিতি। তাদের যুক্তি ছিল, প্রতিদিন মন্দিরে ৩০০-৪০০ ভক্ত পুজো দিতে আসেন। মন্দিরটি রক্ষণাবেক্ষণ ও সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে ২০১৮ সালে নথিভুক্তও করা হয়। গত ২৯ মে হাইকোর্ট জানিয়ে দেয়, সরকারি জমিতে মন্দির রাখা যাবে না। তাছাড়া ভগবান শিবের আমাদের দেওয়া সুরক্ষার প্রয়োজন নেই। বরং আমরাই তাঁর কাছে সুরক্ষা প্রার্থনা করি। হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে মন্দির কর্তৃপক্ষ শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হলেও সুরাহা মিলল না। এদিন বিচারপতি সঞ্জয় কুমার ও বিচারপতি অগাস্তিন জর্জ মসিহর বেঞ্চ জানিয়েছে, প্রাচীন মন্দির পাথরের তৈরি হয়, সিমেন্ট দিয়ে নয়। সেগুলির রং করাও হয় না। পাশাপাশি কর্তৃপক্ষকে মন্দিরের প্রাচীনত্বের প্রমাণ দিতে বলেছে শীর্ষ আদালত।