সাংগঠনিক কর্মে বড় সাফল্য পেতে পারেন। উপস্থিত বুদ্ধি আর সাহসের জোরে কার্যোদ্ধার। বিদ্যায় সাফল্য। ... বিশদ
১০০ কোটি টাকার বেশি অনাদায়ী ঋণতালিকা নিয়ে বিশেষ আলোচনা হবে। বিশেষ আলোচ্য হল রিজার্ভ ব্যাঙ্কের লাগাতার রেপো রেট বৃদ্ধির সিদ্ধান্তের প্রভাব ব্যাঙ্কগুলির উপর কতটা পড়েছে। আমেরিকার ফেডারেল ব্যাঙ্ক বুধবার ফের বাড়িয়েছে রেপো রেট। এবার ২৫ বেসিস পয়েন্ট। এক বছরে আমেরিকার কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক শূন্য থেকে রেপো রেট নিয়ে গিয়েছে ৪.৭৫ শতাংশে। মূল্যবৃদ্ধি রোধ করা যায়নি। বরং আমেরিকার একের পর এক ব্যাঙ্ক দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে। আর এই কারণেই আতঙ্ক বেড়েছে। কারণ ভারতেও রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ঠিক এই প্রবণতাই অব্যাহত রাখবে। গত বছরের মে মাস থেকে এ পর্যন্ত ২৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানো হয়েছে রেপো রেট। অথচ মূ্ল্যবৃদ্ধিকে প্রতিরোধ করা যায়নি। আগামী মাসে ফের ২৫ বেসিস পয়েন্ট বাড়ানোর সম্ভাবনা। কিন্তু আদতে ব্যাঙ্কগুলির আর্থিক স্বাস্থ্য কোন অবস্থায় আছে? মানুষের কষ্টার্জিত অর্থ নিরাপদে আছে তো? এসব প্রশ্ন করার পাশাপাশি অর্থমন্ত্রী রিভিউ করবেন কেন্দ্রীয় সরকারের প্রকল্পগুলি যথাযথ কার্যকর করার কাজে ব্যাঙ্কগুলি কতটা সফল অথবা ব্যর্থ। এই তালিকায় রাখা হচ্ছে, কিষান ক্রেডিট কার্ড, স্ট্যান্ড আপ ইন্ডিয়া, প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা যোজনা, ইমার্জেন্সি ক্রেডিট লাইন গ্যারান্টি স্কিম।
এদিকে জানা গিয়েছে, চলতি আর্থিক বছরে প্রথম ন’ মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি মাস পর্যন্ত সরকারি ব্যাঙ্কগুলির মোট মুনাফা হয়েছে ৭০ হাজার কোটি টাকা। আর্থিক বছর শেষে এই মুনাফা প্রায় ১ লক্ষ কোটি টাকার কাছে পৌঁছে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। এই মুনাফার অন্যতম কারণ রেপো রেট!