সাংগঠনিক কর্মে বড় সাফল্য পেতে পারেন। উপস্থিত বুদ্ধি আর সাহসের জোরে কার্যোদ্ধার। বিদ্যায় সাফল্য। ... বিশদ
সম্প্রতি লোকসভায় এহেন রিপোর্ট পেশ করেছে জল সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। ওই রিপোর্টে প্রকল্প বাস্তবায়ন সংক্রান্ত কিছু ‘প্র্যাক্টিক্যাল ইস্যু’র উল্লেখ করেছে কমিটি। রিপোর্টে কমিটি উদাহরণ দিয়ে জানিয়েছে, মহারাষ্ট্রের মতো বেশ কয়েকটি রাজ্যে এই সংক্রান্ত কাজ শুরু হয়েছিল ২০২১ সালে। কিন্তু এসব ক্ষেত্রে সমীক্ষার কাজে অত্যন্ত তাড়াহুড়ো করা হয়েছে। বহু ক্ষেত্রেই বাড়ি বাড়ি গিয়ে সমীক্ষার কাজ হয়নি, এমনকী, ফিজিক্যাল ভেরিফিকেশন পর্যন্ত করা হয়নি। গুগল ইমেজ থেকে তথ্য আপলোড করে দেওয়া হয়েছে। যার ফলে গ্রামাঞ্চলের অনেক বাড়িই জেজেএমের আওতার বাইরে থেকে গিয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, জলের উৎসের সঠিক অ্যাসেসমেন্ট না করেই প্রকল্পের কাজ চালু করে দেওয়া হয়েছে। যার ফলে নলবাহিত বিশুদ্ধ জল সরবরাহ করতে সমস্যায় পড়তে হয়েছে। অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র এবং বিদ্যালয়গুলিতে জেজেএমের আওতায় ৮০ শতাংশেরও বেশি কাজ হয়ে গিয়েছে বলা হচ্ছে। কিন্তু বাস্তব পরিস্থিতি তখনই বোঝা সম্ভব, যখন এলাকায় গিয়ে ফিজিক্যাল ভেরিফিকেশন হবে। রিপোর্টে সাফ জানিয়ে দিয়েছে সংসদীয় কমিটি। যাবতীয় সমস্যার সুরাহায় এই প্রকল্পের দায়িত্বপ্রাপ্ত নোডাল অফিসারদের আরও বেশি করে সক্রিয় হতে বলা হয়েছে। প্রয়োজনে রাজ্যগুলির সঙ্গে অধিক মাত্রায় সমন্বয় রক্ষা করার সুপারিশও করেছে কমিটি।