উত্তম বিদ্যালাভের যোগ আছে। কাজকর্মে উন্নতি ও কাজে আনন্দলাভ। অর্থাগমের উত্তম যোগ। ... বিশদ
ভারতে বহু ধর্ম, সম্প্রদায়ের মানুষের বাস। তাদের যেমন রোজগারে সামঞ্জস্য নেই, তেমনই খাওয়াদাওয়ার প্রকৃতিও আলাদা আলাদা। সেসব বিষয়কে মাথায় রেখেই ভারতবাসীর গড়পড়তা খাই-খরচের হিসেব কষেছে ক্রিসিল। বাজারহাট করার পর বাড়ির হেঁশেলে রান্নার হওয়া যে খাবার নিত্যদিন পাতে পরিবেশন করা হয়, তারই গড় খরচের আঁচ পেতে চেয়েছে এই ক্রেডিট রেটিং সংস্থা। সেখানেই তারা হিসেব কষে দেখেছে, একজন নিরামিষাশীর এক থালা খাবারের জন্য গতমাস অর্থাৎ অক্টোবরে খরচ হয়েছে ৩৩ টাকা ৩০ পয়সা। তার আগের মাসে সেই খরচের পরিমাণ ছিল ৩১ টাকা ৩০ পয়সা। অর্থাৎ একমাসের নিরিখে খরচ বেড়েছে ৬ শতাংশ। ২০২৩ সালের অক্টোবরের সঙ্গে তুলনা করলে সেই খরচ বৃদ্ধির হাত ২০ শতাংশ। আসা যাক আমিষ থালির কথায়। অক্টোবরে এক প্লেট আমিষ খাবারের জন্য খরচ হয় ৬১ টাকা ৬০ পয়সা। সেপ্টেম্বরের তুলনায় তা বেড়েছে ৪ শতাংশ। নিরামিষ থালির মেনু হিসেবে ধরে নেওয়া হয়েছে রুটি, ভাত, আলু, টোম্যাটো ও পেঁয়াজের তরকারি, ডাল, দই ও স্যালাড। নিরামিষ থালির ক্ষেত্রে ওই একই মেনুতে ডালের বদলে ব্রয়লার চিকেন যোগ করা হয়েছে। কেন বাড়ল রান্না করা খাবারের দাম? ক্রিসিলের দাবি, একবছরের তফাতে পেঁয়াজ ও আলুর দাম বেড়েছে যথাক্রমে ৪৬ ও ৫১ শতাংশ। পাশাপাশি টোম্যাটোর দামও আকাশছোঁয়া। এদিকে আমিষ থালির ক্ষেত্রে মুরগির মাংসের দাম গত বছরের তুলনায় ৯ শতাংশ কমলেও, বাদবাকি উপকরণের দাম ঊর্ধ্বমুখী থাকায়, সার্বিকভাবে থালির দাম কমেনি।