বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
ওই নেতা আরও বলেন, তিন থেকে চার দফায় রাজ্যের বিজেপি প্রার্থীদের নাম ঘোষণা হতে পারে। এক্ষেত্রে দিল্লি থেকে প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তা জানিয়ে দেওয়া হবে। অন্যদিকে, অন্যান্য দলের মতো রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় বিজেপির হয়ে দেওয়াল লিখন শুরু হয়ে গিয়েছে। এক্ষেত্রে পদ্ম শিবিরের শক্তি অনুসারে দেওয়াল দখলের অলিখিত নির্দেশ দেওয়া হয়েছে স্থানীয় নেতৃত্বকে। এ প্রসঙ্গে দলের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক সায়ন্তন বসু বলেন, রাজ্যে বিগত কয়েকটি নির্বাচনে বিরোধীদের প্রচারের সুযোগই দেওয়া হয়নি। গায়ের জোরে তৃণমূল কংগ্রেস সমস্ত দেওয়াল দখল করে নিত। কিন্তু এবার সেই পরিচিত চিত্র বদলাবে। কারণ, রাজ্য প্রশাসন এখন নির্বাচন কমিশনের অধীনে চলে গিয়েছে। যে সব জেলায় বিজেপির বুথ স্তর থেকে শক্তিশালী সংগঠন রয়েছে, সেখানে পুরোদস্তুর প্রচার শুরু করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উদাহরণ দিতে গিয়ে তিনি বলেন, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, নদীয়া সহ দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় ইতিমধ্যেই দেওয়াল লিখন শুরু হয়ে গিয়েছে। তাঁর আক্ষেপ, উত্তরবঙ্গের ট্রাডিশন অনুসারে সংশ্লিষ্ট জেলাগুলির ইতিহাস আপাত অহিংস ছিল। কিন্তু তৃণমূল কংগ্রেসের সৌজন্যে উত্তরের জেলাগুলিতেও এখন রক্ত ঝরে। সেই কারণে নিজেদের শক্তি যেখানে বেশি, সেখানে প্রচারে জোর দিতে বলা হয়েছে। দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, হুগলি, হাওড়া সহ কয়েকটি শাসকদলের শক্ত ঘাঁটিতে দেওয়াল লিখনের ক্ষেত্রে বিজেপি প্রবল বাধার মুখে পড়বে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়াকে হাতিয়ার করে নিবিড় প্রচার চালানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে।