হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
একটি স্বশাসিত সংস্থার শীর্ষকর্তা বলেন, এই নির্দেশের অর্থ বুঝতে পারছি না। এমন হতে পারে, দপ্তর কোনও আলাদা হিসেব রাখছে বা কোনও ভুল হয়ে যাওয়া হিসেব নতুন করে মেলাতে চাইছে। আবার অনেকেই ভাবছেন, আপাতত বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজকর্ম চালানোর ভার এই প্রতিষ্ঠানগুলিকেই বহন করতে অনুরোধ করবে সরকার। পরবর্তীতে সেই টাকা মিটিয়ে দেওয়া হবে। সেই কারণে ফিক্সড ডিপোজিটের হালহকিকত জানতে চাওয়া হচ্ছে।
এ নিয়ে বিকাশভবনের কোনও আধিকারিক অবশ্য কোনওপ্রকারেই মুখ খুলছেন না। রাজ্যপালের সঙ্গে আইনি লড়াইয়ের আবহে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আর্থিক হিসেব আগেই জানতে চেয়েছিল উচ্চশিক্ষা দপ্তর। গঠিত হয়েছিল বিশেষ তদন্ত কমিটিও। তবে, সেই ইস্যুর সঙ্গে বা স্নাতক স্তরে ভর্তিতে কেন্দ্রীয় পোর্টাল চালুর সঙ্গে এবারের বিজ্ঞপ্তির কোনও সম্পর্ক নেই বলে দাবি করছেন শিক্ষাকর্তারা। যদিও, ভর্তির আগে এই ধরনের বিজ্ঞপ্তিতে একটা জল্পনা অবশ্যই হচ্ছে।