হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
এই অনুষ্ঠানে সিএমডি বলেন, সঠিক সময়ে কম সুদে ঋণ পাওয়া ছোট শিল্পের ক্ষেত্রে অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তেমনই একইসঙ্গে প্রয়োজন যথাযথভাবে প্রযুক্তির ব্যবহার এবং সুষ্ঠু বিপণন ব্যবস্থা। যেভাবে বিশ্ব প্রযুক্তিগতভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, তার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে না পারলে এবং নিজেদের বদল করতে না পারলে ব্যবসা এগিয়ে নিয়ে যাওয়া কঠিন। এদিকে সরকার দাবি করছে, তারা অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বার্ষিক ৭ শতাংশ হারে এগচ্ছে। এক্ষেত্রে ধরে নেওয়া যায় শহরাঞ্চল ১০ শতাংশ হারে এবং গ্রাম ৪ শতাংশ হারে এগচ্ছে। অর্থাৎ এখানে প্রায় ৬ শতাংশ ফাঁক থেকে যাচ্ছে। আগামী পাঁচবছরে যদি ভারত ৭ শতাংশ হারে এগিয়ে যায়, তাহলে সেই ফারাক দাঁড়াবে ৩০ শতাংশ। শুধুমাত্র কৃষিকাজকে এগিয়ে নিয়ে গিয়ে এই ফারাক পূরণ করা সম্ভব নয়। সেই কারণেই গ্রামীণ অর্থনীতি বদলাতে ‘বিশ্বকর্মা’ প্রকল্পের মতো স্কিম এনেছে কেন্দ্র, দাবি সিএমডি’র।
তিনি বলেন, গ্রামে যে উদ্যোগপতিরা ব্যবসা করছেন, তাঁদের ডিজিটাল প্রযুক্তিতে যেমন এগতে হবে, তেমনই মার্কেটিংয়ের দক্ষ হতে হবে। এই দু’টি বিষয়ে সুরাহা করতে আগামী কয়েকমাসের মধ্যেই দু’টি স্কিম আনবে কেন্দ্র। এর মধ্যে ডিজিটাল প্রযুক্তির জন্য একটি ‘এন্টারপ্রাইজ রিসোর্স প্ল্যানিং সলিউশন’ আনবে কেন্দ্র, যা অনেক কম খরচ বা ভর্তুকিতে নিতে পারবে ছোট সংস্থাগুলি। বিপণনে সুবিধা দিতেও একটি প্রকল্প আসার কথা, দাবি তাঁর। শুভ্রাংশুশেখর আচার্য বলেন, তাঁরা ছোট শিল্পের পাশে দাঁড়াতে কাঁচামাল সরবরাহকারীদের সঙ্গে দরকষাকষি করেন এবং ছোট শিল্পকে কম দামে কাঁচামাল কিনতে সাহায্য করেন। অন্যদিকে, বাজার বাড়াতেও উদ্যোগ নেন তাঁরা। সরকার যাতে ছোট শিল্পের থেকে বেশি পণ্য কেনে, তার জন্য আলোচনা চালান তাঁরা।