মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
বকখালির হোটেল ব্যবসায়ীদের তথ্য বলছে, রবিবার অন্তত ২০০ রুম বুকিং ছিল। অন্যদিকে, মৌসুনি দ্বীপেও পর্যটকদের রবিবার সকালে ঘর ছেড়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ক্ষতির আশঙ্কায় কটেজ মালিকরা ইতিমধ্যে অস্থায়ী কটেজ খুলতে শুরু করেছেন। রবিবার সকালের মধ্যে গোটা মৌসুনি দ্বীপে যত কটেজ রয়েছে, সব খুলে অন্য জায়গায় রাখা হবে। ব্যবসায়ীদের মতে এবারও যদি বড় ঢেউ আসে আরও কিছুটা জমি নদী গর্ভে চলে যাবে। এদিকে ঝড় মোকাবিলায় কী কী পদক্ষেপ করা হবে তা নিয়ে প্রস্তুতি বৈঠক করেন জেলাশাসক সুমিত গুপ্তা। তিনি বলেন, সাগর, নামখানা, পাথরপ্রতিমা, কাকদ্বীপের একাংশ, কুলতলি সহ কিছু জায়গায় দুর্বল নদীবাঁধ রয়েছে। সেখানে সেচদপ্তরকে বাড়তি নজর দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিদ্যুৎ দপ্তরকেও সতর্ক করা হয়েছে।