প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
সরকারি সূত্রে খবর, ৫০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধ এলাকার মধ্যে কাস্টম হায়ারিং সেন্টার থাকবে। সেখান থেকে কৃষকরা অ্যাপের মাধ্যমে তাঁদের প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সঠিক দামে অর্ডার দিতে পারবেন। পাশাপাশি,
‘কৃষি কিষাণ’ অ্যাপের মাধ্যমে নতুন প্রযুক্তি, বীজ কেন্দ্র এবং আবহাওয়া সম্পর্কে বিষদ বিবরণ মিলবে। এ প্রসঙ্গে কৃষিমন্ত্রী বলেন, এখন পর্যন্ত ৪০ হাজার কাস্টম হায়ারিং সেন্টারকে এই অ্যাপে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এবং প্রায় ১ লক্ষ ২০ হাজারেরও বেশি চাষের কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জামের খোঁজখবর পাওয়া যাবে এখানে।
অন্যদিকে, কৃষি কিষাণ অ্যাপে একজন কৃষক বাড়ির কাছাকাছি কোনও শস্য ও বীজ প্রদর্শনী রয়েছে কি না, তার খোঁজ পাবেন। যেখানে চাষের উন্নত পদ্ধতির পাশাপাশি নতুন কার্যকরী প্রযুক্তিরও দেখা মিলবে। যা থেকে তাঁরা উপকৃত হবেন বলে আশা করা হচ্ছে। পাশাপাশি, কোনও কৃষক যদি ভালো ফসল ফলাতে পারেন, তাহলে তিনিও তাঁর অভিজ্ঞতার কথা এই অ্যাপের মাধ্যমে অন্যান্যদের সঙ্গেও ভাগ করে নিতে পারবেন। গুগুল প্লে স্টোর থেকে বিনামূল্যে এই অ্যাপটি ডাউনলোড করা যাবে।
আপাতত পরীক্ষামূলকভাবে এই অ্যাপগুলি চালু করা হচ্ছে। এর জন্য দেশের চারটি জেলাকে বেছে নেওয়া হয়েছে। এই জেলাগুলি হল, ভোপাল (মধ্যপ্রদেশ), বারাণসী (উত্তরপ্রদেশ), রাজকোট (গুজরাট) এবং নান্দেদ (মহারাষ্ট্র)।