বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
বৃহস্পতিবার অশ্বিন যখন ক্রিজে এসেছিল রীতিমতো ধুঁকছিল ভারত। ১৪৪ রানেই পড়ে গিয়েছিল ৬ উইকেট। এমন কঠিন পরিস্থিতিতে তাঁর শতরানকে আরও বেশি বর্ণময় ও তাৎপর্যপূর্ণ করে তুলেছে। রবীন্দ্র জাদেজার সঙ্গে অবিচ্ছিন্ন ১৯৫ রানের জুটিতে বড় রানের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন অ্যাশ। এই প্রসঙ্গে তাঁর মন্তব্য, ‘এটা চেন্নাইয়ের সেই ওল্ড-স্কুল উইকেট। শুরুর দিকে পিচে বাউন্স থাকে। তাতে সুবিধা হয় পেসারদের। তবে আমার মতে, খেলা যত এগবে, স্পিনাররা কার্যকরী হয়ে উঠবে।’ তাঁর সংযোজন, ‘আসলে এই উইকেটে শুধু টিকে থাকা নয়, ঋষভের মতো বড় শট খেলারও প্রয়োজন রয়েছে। সেটাই করে গিয়েছি আমরা। তাছাড়া সম্প্রতি একটি টি-২০ টুর্নামেন্ট খেলেছি। তাই বিভিন্ন ধরনের শট খেলতে সুবিধা হয়েছে।’ উল্লেখ্য, দিনের শেষে অশ্বিনের সংগ্রহ ১১২ বলে ১০২ রান (ব্যাটিং)। ইনিংস সাজানো ১০টি চার ও ২টি ছক্কায়।
সেঞ্চুরি থেকে মাত্র ১৪ রান দূরে রবীন্দ্র জাদেজা। তিনিও মেরেছেন ১০টি চার ও ২টি ছক্কা। দিনের শেষে সতীর্থকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিতে ভুল হয়নি অ্যাশের। তারকা অলরাউন্ডার বলছিলেন, ‘আমাদের দলের অন্যতম সেরা ব্যাটার জাড্ডু। গত কয়েক বছরে বহুবার তা প্রমাণও করেছে। আর এদিন ওর সঙ্গে ব্যাটিং দারুণ উপভোগ করেছি। জাড্ডু আমায় অনেক সাহায্যও করেছে। ইনিংসে একটা সময় আমি খুবই ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম। তখন ও এগিয়ে এসে আমায় বলে দুইকে তিন রানে পরিণত করার প্রয়োজন নেই। এতে আমার সুবিধাই হয়েছিল (হেসে)। আমি মনে করি, দ্বিতীয় দিনেও উইকেটের খুব বেশি পরিবর্তন হবে না। তবে শুক্রবার আমাদের নতুনভাবে শুরু করতে হবে। এখন যতটা সম্ভব স্কোরবোর্ড এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই লক্ষ্য আমাদের।’