মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
মরশুমে এর আগেও চারবার দু’গোলে পিছিয়ে পড়েও দুরন্ত প্রত্যাবর্তন ঘটিয়েছিল লেভারকুসেন। তার মধ্যে তিনবার জয়ের মুখ দেখে তারা। বুধবার রাতেও সেই আশায় বুক বেধেছিলেন অনুরাগীরা। তবে ৯০ মিনিট শেষে একরাশ হতাশা ছাড়া কিছুই জুটল না কপালে। আর এই হারের পরই কোচ আলোন্সোর দল নির্বাচন নিয়ে ওঠে প্রশ্ন। বিশেষত ভিক্টর বোনিফেস ও প্যাট্রিক শিকের মতো তারকাকে কেন বেঞ্চে রেখে এদিন একাদশ সাজান তিনি, তা অনেকেই বুঝে উঠতে পারেননি। আপফ্রন্টে এই দুই ফুটবলারের অনুপস্থিতি অনেকটাই পিছিয়ে দেন লেভারকুসেনকে। সেই সুযোগটাই কাজে লাগায় আটালান্টা। দল দু’গোলে পিছিয়ে পড়তেই ভুল শুধরে দ্বিতীয়ার্ধে বোনিফেস ও শিকেকে মাঠে নামান আলোন্সো। তবে ততক্ষণে অনেকটাই দেরি হয়ে দিয়েছিল। সেই ধাক্কা সামলে উঠতে ব্যর্থ তারা।
ম্যাচ শেষে তাই আলোন্সোর গলায় আক্ষেপের সুর শোনা গিয়েছে। তবে একইসঙ্গে খেতাব হাতছাড়া হলেও দলের লড়াইয়ে তিনি গর্বিত বলেও জানান এই জার্মান কোচ। বললেন, ‘ফাইনালে হার অবশ্যই বেদনার। তবে এই ব্যর্থতা ছেলেদের গোটা মরশুমের লড়াইকে ঢাকা দিতে পারবে না। ছোট ছোট ভুলে আজ আমাদের খেসারত দিতে হল। তবে সামনে জার্মান কাপ ফাইনাল রয়েছে। সেই খেতাবই এখন লক্ষ্য।’ এদিকে, আটালান্টার জয়ের নায়ক লুকম্যান জানান, ‘আমার কেরিয়ারের অন্যতম সেরা রাত। তবে একার কৃতিত্বে কোনও কিছু সম্ভব হয়নি। এই সাফল্য দলগত।’