মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
বুধবার রাজস্থানের জয়ের অন্যতম নায়ক ছিলেন আভেশ খান। চার ওভার হাত ঘুরিয়ে মূল্যবান তিনটি উইকেট তুলে নিয়েছেন তিনি। চলতি আসরে তাঁর শিকারসংখ্যা দাঁড়াল ১৬। নিজের পারফরম্যান্স প্রসঙ্গে আভেশ বলেন, ‘খাও, ঘুমাও এবং বল কর। এটাই আমার সাফল্যের মন্ত্র। ক্রিকেট নিয়ে যত কম ভাবব ততই ভালো। এই চিন্তাধারাই আমাকে উন্নতির দিশা দিয়েছে। মানুষ হিসেবেও আগের চেয়ে পরিণত হয়েছি।’ তাঁর সংযোজন, ‘ওয়ার্কোলোড ম্যানেজমেন্টেও জোর দিয়েছি। খুব বেশি ক্রিকেট খেললে ক্লান্তির পাশাপাশি মানসিক অবসাদও আসতে পারে। তাই যত চনমনে থাকলেই আমার পারফরম্যান্স ভালো হয়। বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে লাইন-লেংথ ঠিক রেখেই উইকেট তুলে নিয়েছি। দলের জয়ে অবদান রাখতে পেরে ভালো লাগছে।’
এদিকে, ম্যাচ জিতলেও টিমের কয়েকজন ক্রিকেটারের অসুস্থতা চিন্তা বাড়িয়েছে রাজস্থানের। সেই তালিকায় রয়েছেন সঞ্জু স্যামসনও। ম্যাচের পর অধিনায়কের মন্তব্য, ‘আমি একশো শতাংশ সুস্থ নই। আমার মতোই দলের আরও কয়েকজন ঠাণ্ডা-গরমে অসুস্থ। তা সত্ত্বেও আমরা যে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে ঘুরে দাঁড়াতে পেরেছি, এটাই তৃপ্তির।’ তিনি আরও বলেন, ‘ক্রিকেটে সব দিন ভালো যায় না। সেটাই স্বাভাবিক। গত কয়েকটি ম্যাচে আমাদের পারফরম্যান্স গ্রাফ পড়েছিল। তবে মোক্ষম সময়ে ছেলেরা সেরাটা মেলে ধরেছে।’