সাংগঠনিক কর্মে বড় সাফল্য পেতে পারেন। উপস্থিত বুদ্ধি আর সাহসের জোরে কার্যোদ্ধার। বিদ্যায় সাফল্য। ... বিশদ
সদ্যসমাপ্ত আইএসএলে এটিকে মোহন বাগানের হয়ে ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলেছেন শুভাশিস। তবুও আসন্ন ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টে জাতীয় দলে সুযোগ মেলেনি। এই প্রসঙ্গে প্রশ্ন করতেই আক্ষেপ ঝরে পড়ল শুভাশিসের গলায়। দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললেন, ‘হয়তো কোচের ফেভারিট প্লেয়ারের তালিকায় আমি নেই। আইএসএলে এই পজিশনে আমিই সেরা। ১২টি ক্লিনশিট রেখেছি। তা সত্ত্বেও ডাক না পেলে হতাশ হওয়াটাই স্বাভাবিক। প্রতিযোগিতার সেরা গোলরক্ষকের সম্মান পেয়েও বিশালেরও একই অবস্থা।’ একটু থেমে তাঁর সংযোজন, ‘তবে হাল ছাড়ার বান্দা আমি নই। প্রয়োজনে আরও বেশি কসরত করব। ভবিষ্যতে জাতীয় দলে সুযোগ আদায় করে নেব।’
গত শনিবার ফাতোরদার নেহরু স্টেডিয়ামে আয়োজিত ফাইনালে শুভাশিসের ভুলে পেনাল্টি পেয়ে ম্যাচে ফিরেছিল বেঙ্গালুরু। এই প্রসঙ্গে তাঁর মন্তব্য, ‘ম্যাচটা হারলে খারাপ লাগত। তবে বিরতিতে ড্রেসিং-রুমে প্রত্যেকে আমার পাশে ছিল। তাই ওই ভুলের প্রভাব পারফরম্যান্সে পড়েনি। ২০২১ সালে এই মাঠেই আমরা ফাইনালে হেরেছিলাম। সেই আক্ষেপ মেটানোই ছিল এবার প্রধান চ্যালেঞ্জ।’ তবে আইএসএল চ্যাম্পিয়ন হয়েই থেমে থাকতে নারাজ শুভাশিস। মোহন বাগানকে এশিয়ার অন্যতম সেরা করাই তাঁর লক্ষ্য। বলছিলেন, ‘আমি বেঙ্গালুরুর হয়ে আগে সুপার কাপ জয়ের স্বাদ পেয়েছি। এবার মোহন বাগানের হয়েও জিততে চাই। তবে আমার প্রধান লক্ষ্য, এএফসি কাপে মোহন বাগানকে চ্যাম্পিয়ন করা।’