পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
এদিকে, অভিযোগ পেয়েই বনদপ্তর এলাকায় হানা দিয়ে তিনটি গাছ কাটার মেশিন ও গাছের গুঁড়ি মোটরভ্যান আটক করেছে। ওই ঘটনার পরই এলাকায় ব্যাপক হইচই পড়ে গিয়েছে। পঞ্চায়েতের লোকজন গাছ কাটার কোনও অনুমতি দেখাতে পারেনি বলে দাবি বনদপ্তরের। তবে ইটামগরার পঞ্চায়েত প্রধানের দাবি, তাঁদের গাছ কাটার বৈধ অনুমতি রয়েছে। পঞ্চায়েত সমিতির তৃণমূলের কর্মাধ্যক্ষের দাবি ও বিজেপির প্রধানের পাল্টা দাবিতে এখন এলাকা সরগরম।
কর্মাধ্যক্ষ তরুণ মণ্ডল বলেন, গাছ কাটার কথা জানতে পেরেই বনদপ্তরের রেঞ্জারকে বিষয়টি জানাই। কাপাসএড়িয়া মৌজায় শতাধিক গাছ বিনা টেন্ডারে প্রধানের নির্দেশে নিয়ম বহির্ভূতভাবে নির্বিচারে কাটা হয়েছে। তাঁর দাবি, পঞ্চায়েতের নির্মাণ সহায়ক তাঁকে জানিয়েছেন, গাছ কাটার জন্য কোনও টেন্ডার ডাকা হয়নি। বন আধিকারিক অতুলপ্রসাদ দে বলেন, ওই পঞ্চায়েতের তরফে কয়েক মাস আগে গাছ কাটার আবেদন করা হয়েছিল, কিন্তু বনদপ্তর কোনও অনুমতি দেয়নি। ওই ঘটনার পর মহিষাদলের বিডিও বরুণাশিস সরকার পঞ্চায়েতের কাছ থেকে রিপোর্ট চেয়েছেন।
এবিষয়ে প্রধান রামকৃষ্ণ দাস বলেন, রাজনীতি করার জন্য তৃণমূলের কর্মাধ্যক্ষ মিথ্যে অভিযোগ করছেন। তাঁর দাবি, কাপাসএড়িয়া এলাকায় রাস্তা সম্প্রসারণে জন্য গত বছরের সেপ্টেম্বর মাস থেকে গাছ কাটার জন্য অনুমতি নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এজন্য তিনি কোর্টে নিয়ম অনুযায়ী এফিডেভিট করিয়েছেন। বনদপ্তরের কাছ থেকে তিনি অনুমতি নিয়ে গাছ কেটেছেন। তবে এখন কোন এলাকায় গাছ কাটা হচ্ছে তা তিনি জানেন না। স্থানীয় তৃণমূল কর্মাধ্যক্ষ বলেন, বিজেপির প্রধান প্যাঁচে পড়ে পালানোর জন্য এখন ভুলভাল তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করছেন।