পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
উল্লেখ্য, নিউ দীঘায় দত্তপুর মৌজায় ওড়িশা সীমান্তে কাছে উন্নয়ন সংস্থার নিজস্ব প্রায় ২৪ একর জায়গা রয়েছে। সেখানেই মিনি জু গড়ে ওঠার কথা। ইতিপূর্বে জায়গা পরিদর্শনের পর পরিদর্শন করা হয়েছে। উন্নয়ন সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, একটি মিনি জু গড়ার ক্ষেত্রে যে ধরনের প্রাকৃতিক পরিবেশ থাকে কিংবা যা যা পরিকাঠামো থাকে, তার সবটাই গড়ে তোলা হবে। জলাশয় থেকে শুরু করে খাঁচা-সবকিছুই থাকবে। মিনি জু’তে কুমির, ঘড়িয়াল সহ হরিণ ও অন্যান্য পশু থাকবে। এছাড়া নানা প্রজাতির আকর্ষণীয় পাখি থাকবে এই চিড়িয়াখানায়। এমনিতেই ঝাউবনে ঘেরা দত্তপুর মৌজার প্রাকৃতিক পরিবেশ খুবই ভালো। তা মিনি জু গড়ার পক্ষে সহায়ক হয়ে উঠতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
দীঘা-শঙ্করপুর হোটেলিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম সম্পাদক বিপ্রদাস চক্রবর্তী বলেন, দীঘা কীভাবে মোহময়ী রূপে সেজে উঠেছে, সেটা সকলেই জানেন। যত দিন যাচ্ছে, দীঘায় পর্যটক সংখ্যা পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। জগন্নাথধাম চালু হলে তো মানুষের ভিড়ে তিলধারণের জায়গা থাকবে না। মিনি জু গড়ে উঠলে খুবই ভালো হবে। দীঘার পর্যটনের গুরুত্ব আরও বেড়ে যাবে। শিশুদের কাছে অন্যতম আকর্ষণের বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়াতে পারে মিনি জু। উন্নয়ন সংস্থা সূত্রে জানানো হয়েছে, জায়গা চিহ্নিতকরণ ও পরিদর্শন শেষে পরিকল্পনার খসড়া তৈরি করার পর সেন্ট্রাল জু অথরিটি সহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিভাগের কাছে প্রয়োজনীয় অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন পেলেই পরিকাঠামো গড়ার কাজ শুরু হবে। উন্নয়ন সংস্থার মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক অপূর্বকুমার বিশ্বাস বলেন, দীঘায় মিনি জু গড়ার পরিকল্পনা রয়েছে। আগামী দিনে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হবে এবং এনিয়ে কীভাবে এগনো যায়, সেটা আমরা নিশ্চয়ই দেখব।