প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, অন্যান্য বছরের মতো এবছরও আমোদরকূলে কয়েকজন যুবক কালীপুজোর আয়োজন করেছিলেন। এদিন সকাল থেকেই কালীপুজো উপলক্ষ্যে চারদিকে সাউন্ডবক্স লাগানোর কাজ চলছিল। উদ্যোক্তারাও সেই বক্স লাগানোর কাজে সহযোগিতা করছিলেন বলে জানা গিয়েছে, সাউন্ডবক্সের কেবলটি রাস্তার এক দিক থেকে অন্য দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য ওই কিশোর একটি বাড়ির ছাদে উঠেছিল। সেই ছাদ থেকে তারটি ছুঁড়ে অন্য ছাদে ফেলার সময় দুটি বাড়ির মধ্য দিয়ে যাওয়া বিদ্যুতের হাইটেনশন লাইনের উপর পড়ে যায়। তখনই ওই কিশোর বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ছাদেই পড়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে তাকে ঘাটাল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে চিকিৎসকের তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিদ্যুৎ বণ্টন নিগমের ঘাটাল ডিভিশন ম্যানেজার বিশ্বদেব বিশ্বাস বলেন, ‘ঘটনাটি শুনেছি। সর্তক হয়ে কাজ করলে ওই দুর্ঘটনাটি ঘটত না।’অন্যদিকে এদিন সকালে ঘাটাল-মেচোগ্রাম রাস্তার দাসপুর থানার ভীমতলাতে রাস্তা ঘিরে কালীপুজোর চাঁদা আদায় করছিলেন বেশ কয়েকজন। ব্যস্ততম রাস্তার উপরে দাঁড়িয়ে একের পর এক গাড়িকে দাঁড় করিয়ে চাঁদার জুলুম চলছিল বলে অভিযোগ। ওই সময়ই দ্রুত গতিতে আসা একটি লরি দেবাশিস বেরা নাম এক চাঁদা আদায়কারীতে ধাক্কা মারে। ফলে তিনি গুরুতর জখম হন। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে ঘাটাল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার অবস্থায় আশঙ্কাজনক।