মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, তপনবাবুর বড় শ্যালক ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন। বৃহস্পতিবার তিনি মারা যান। শ্যালকের মৃত্যুর খবর শুনে তাঁর সৎকারে যোগ দেওয়ার জন্য নেগুয়া থেকে তপনবাবু, তাঁর স্ত্রী ও ছেলে অর্পণ রওনা হন। ওড়িশার থানাছকের কাছে তপনবাবুর ছোট শ্যালকের বাড়ি। সন্ধ্যার পর তপনবাবুরা ছোট শ্যালকের বাড়ি যান। সেখানে ছোট শ্যালকের গাড়িতে তাঁরা রউরকেল্লার উদ্দেশে রওনা হন। স্করপিওতে সওয়ার হন ছোট শ্যালক, তাঁর স্ত্রী ও ১২বছর বয়সি ছেলে, তপনবাবু, তাঁর স্ত্রী ও ছেলে এবং স্থানীয় দু’জন গ্রামবাসী। গাড়ির চালক মিলিয়ে মোট ন’জন রওনা হন। রউরকেল্লার ঠিক আগে দুর্ঘটনাটি ঘটে। তীব্রগতিতে থাকা চারচাকা গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি ব্রিজের গায়ে ধাক্কা মেরে উল্টে যায়। গাড়িটি ভয়ঙ্করভাবে দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই ছ’জনের মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় জখম হন তপনবাবুর ছেলে, গাড়ির চালক ও থানাছকের বাসিন্দা এক ব্যক্তি। তাঁদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ওড়িশা থেকে দুর্ঘটনার খবর আসার পর তপনবাবুর বাড়ির লোকজন ও প্রতিবেশীরা ওড়িশার উদ্দেশে রওনা দেন।
তপনবাবুর প্রতিবেশী অর্ধেন্দু দাস মহাপাত্র বলেন, মর্মান্তিক ঘটনা। স্থানীয় থানার পুলিস দেহগুলি ময়নাতদন্ত করে পরিবারের লোকজনের হাতে তুলে দেবে বলে জানতে পেরেছি। এগরা-১ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি অমিয় রাজ বলেন, আমরা খবর পাওয়া পর প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করি। আমরা ওই পরিবারের পাশে রয়েছি।