প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
কোচবিহার নদীমাতৃক জেলা। মানসাই, বানিয়াদহ সহ একাধিক ছোট-বড় নদী বয়ে গিয়েছে সিতাই বিধানসভার উপর দিয়ে। নদী এলাকার মানুষের সঙ্গে নৌকার সম্পর্ক বহুদিনের। সেতুবিহীন বিভিন্ন এলাকায় নৌকায় চড়ে এখনও যাতায়াত চলে। পালতোলা নৌকায় মাঝি প্রতীক পেয়েছেন কাশীকান্ত বর্মন। তিনি বলেন, স্থানীয় মানুষের দাবিদাওয়া নিয়ে দীর্ঘদিনের আন্দোলন আমাদের। ভোটে জিতলে আমাদের শক্তি বাড়বে। মানুষ যদি পালতোলা নৌকায় মাঝি চিহ্নে ভোট দেয় তাহলে জয় নিশ্চিত।
নির্দল প্রার্থী দীপককুমার রায় পেশায় কৃষক। ফুলকপি চাষ করেছেন এবারও। নির্বাচনেও প্রতীক মিলেছে ফুলকপির। শীতের মরশুমে দামি সব্জি ফুলকপি। তাই এই চিহ্নের গুরুত্ব আছে, দাবি তাঁর। নির্বাচনে জয়-পরাজয় রয়েছে। তবে ফুলকপির প্রতি লোকের মায়া থাকবে। ভোটের ফল যাই হোক না কেন এবারের তাঁর লড়াইকে মনে রাখবে জনগণ, বলেন নির্দল প্রার্থী দীপকবাবু। তাঁর সংযোজন, সিতাই বিধানসভা গ্রামীণ এলাকা। গ্রামগঞ্জে এখন ফুলকপি চাষের মরশুম। ভোটের সময় ফুলকপি চিহ্ন মানুষের মন কাড়বে। চাষিদের এই প্রতীক পছন্দ হবে, তাই লড়াইটা সহজ হচ্ছে।
শীতলকুচির বাসিন্দা কমল বর্মন সিতাইয়ের উপ নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন। আমরা বাঙালি দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। নির্বাচনে প্রতীক মিলেছে লরি। ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা তাঁর কাছে হার-জিতের জন্য নয়, মতাদর্শ প্রচারের বিষয়। গ্রামগঞ্জের মেহনতি মানুষের কাছে বার্তা পৌঁছতে লরি চিহ্ন সাহায্য করবে তাঁকে। কমল বর্মন বলেন, লরির সঙ্গে গ্রামগঞ্জের মানুষ সকলেই পরিচিত। আশা করছি, জনগণ এই চিহ্নে ভোট দেবে।