প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
পুজো উদ্যোক্তাদের দাবি, প্রায় ৩০০ বছরের পুরনো এই পুজো। অবিভক্ত ভারতবর্ষে ডাকাতরা এই পুজো শুরু করে। মশাল জ্বালিয়ে মায়ের পুজো হতো সারারাত। পরে তিলাসনের জমিদার এই পুজো পরিচালনা করতেন। জমিদারি প্রথা উঠে যাওয়ার পর পুজোর ভার আসে গ্রামবাসীদের উপর। রীতি মেনে এখনও সারারাত দেবীর দু’পাশে মশাল জ্বালিয়ে পুজো হয়। পুজো কমিটির সম্পাদক মৃন্ময় রায় জানান, দেশ বিদেশের বহু ভক্ত মন্দির চত্বরে প্রত্যেক বছর ভিড় জমান। প্রায় ২৫০০ পাঁঠা বলি হয় এখানে। সাতদিন ধরে মেলা চলে মন্দির চত্বরে।
বুলবুলচণ্ডী গ্রাম পঞ্চায়েতের বাজারে, হাসপাতাল মোড়ের বুড়ি কালীর আরাধনা হয় ধুমধাম করে। বুলবুলচণ্ডী গ্রাম পঞ্চায়েতের বাজারে ৪৪ ফুটের কালী প্রতিমায় নিয়ম নিষ্ঠা মেনে পুজো হয়েছে। মন্দির কমিটির সভাপতি প্রশান্ত রায় জানান, মন্দিরে পাঁঠা বলি হয় না। মাকে মিষ্টি, মিষ্টান্ন ও অন্য ভোগ দেওয়া হয়।