প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
মায়ের পুজোর জন্য জমি রেখে গিয়েছেন জমিদার। গ্রামবাসীরা সারা বছর জমির আয় থেকে পুজোর সবকিছু আয়োজন করেন। এর জন্য বাইরে থেকে চাঁদা তোলা হয় না। পাঁচগ্রাম শ্যামাকালীর কিছু অলৌকিক ঘটনার কথা এখনও শোনা যায় গ্রামের বাসিন্দাদের মুখে। প্রবীণরা জানান, পুজোর সাতদিন আগে থেকে মহিলারা রাতে মায়ের নুপূরের আওয়াজ পান। এক সময় গ্রামের মহিলারা পুজোর দিন মায়ের মন্দিরে প্রবেশ করতেন না। এখন সেই রীতি বদলেছে। বাইরে থেকেই পুজোয় অংশ নেন এলাকার মহিলারা।
তান্ত্রিক মতে চার প্রহর ধরে বোয়াল মাছ, পাঁঠার মাংস দিয়ে ভোগ দিয়ে মায়ের পুজো হয়। কয়েকশো পাঁঠা বলিও দেওয়া হয় এখানে। পুজোর দিন মাকে সোনার গয়না পরিয়ে পাঁচরকম ব্যঞ্জন ভোগ দেওয়া হয়।
উদ্যোক্তা সঞ্জয় ঘোষ বলেন, আমাদের চার পুরুষ এই পুজোর সঙ্গে যুক্ত। জাগ্রত মায়ের কাছে প্রচুর ভক্ত মানত করেন। জমিদারের নাম কী বা কেন তিনি পুজো শুরু করেছিলেন, কারও জানা নেই।