প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
সংবাদদাতা, তপন: আদিবাসী নাবালিকার দেহ উদ্ধারের ঘটনায় তপন থানায় খুনের অভিযোগ দায়ের করলেন বাবা।
বুধবার সকালে তপনের আজমতপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসুরিয়া এলাকায় বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে গাছ থেকে আদিবাসী নাবালিকার ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয়। আগের দিন প্রতিবেশীর বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিল কিশোরী। মাঝরাত থেকে তার খোঁজ পাচ্ছিলেন না পরিবারের লোকজন। বুধবার সকালে বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে কিশোরীর ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান স্থানীয়রা।
পরিবারের অভিযোগ, রাতে জয় নামে একটি ছেলের সঙ্গে তাঁদের মেয়ের কথা হয়েছিল। ওই ছেলের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কের কথাও অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে তদন্তে নেমেছে তপন থানার পুলিস। সূত্রের খবর, অভিযুক্তের খোঁজে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালানো হলেও খালি হাতে ফিরতে হয় পুলিসকে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘটনাস্থল থেকে কিছুটা দূরে কিশোরীর জুতো এবং মাথার চুল বাঁধার ক্লিপ উদ্ধার হয়। তাছাড়া পা দুটো প্রায় মাটিতে ঠেকে ছিল। তা দেখে সন্দেহ হওয়ায় কিশোরীকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে এমন অভিযোগ করেছিলেন কাকা।
বুধবার পুলিস উদ্ধার করতে গেলে সঠিক তদন্তের দাবিতে স্থানীয়রা মৃতদেহ আটকে বিক্ষোভ দেখান। পরে তপন থানার আইসি পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠান। এরপর রাতে পরিবারের তরফে থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়। পুলিস জানিয়েছে, তদন্ত শুরু করা হয়েছে। এখনও কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।
বুধবার সকালে তপনের আজমতপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসুরিয়া এলাকায় বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে গাছ থেকে আদিবাসী নাবালিকার ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয়। আগের দিন প্রতিবেশীর বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিল কিশোরী। মাঝরাত থেকে তার খোঁজ পাচ্ছিলেন না পরিবারের লোকজন। বুধবার সকালে বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে কিশোরীর ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান স্থানীয়রা।
পরিবারের অভিযোগ, রাতে জয় নামে একটি ছেলের সঙ্গে তাঁদের মেয়ের কথা হয়েছিল। ওই ছেলের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কের কথাও অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে তদন্তে নেমেছে তপন থানার পুলিস। সূত্রের খবর, অভিযুক্তের খোঁজে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালানো হলেও খালি হাতে ফিরতে হয় পুলিসকে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঘটনাস্থল থেকে কিছুটা দূরে কিশোরীর জুতো এবং মাথার চুল বাঁধার ক্লিপ উদ্ধার হয়। তাছাড়া পা দুটো প্রায় মাটিতে ঠেকে ছিল। তা দেখে সন্দেহ হওয়ায় কিশোরীকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে এমন অভিযোগ করেছিলেন কাকা।
বুধবার পুলিস উদ্ধার করতে গেলে সঠিক তদন্তের দাবিতে স্থানীয়রা মৃতদেহ আটকে বিক্ষোভ দেখান। পরে তপন থানার আইসি পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠান। এরপর রাতে পরিবারের তরফে থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়। পুলিস জানিয়েছে, তদন্ত শুরু করা হয়েছে। এখনও কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।
