মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের পিছন দিকে ওষুধের কাউন্টার। তার সামান্য দূরে বায়ো মেডিক্যাল ওয়েস্ট রাখার ঘর এবং হাসপাতালের রোগীদের ব্যবহার করা মিউনিসিপ্যাল ওয়েস্ট ফেলার জায়গা। হাসপাতাল থেকে দৈনিক প্রচুর বর্জ্য বের হয়। যার একটা বড় অংশ মিউনিসিপ্যাল ওয়েস্ট। সেগুলি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পলিথিনে মুড়ে নির্দিষ্ট ওই জায়গায় রাখে। পুরসভার গাড়ি এসে নিয়ে যায়। কিন্তু সেসব বর্জ্য নিয়মিত তুলে না নিয়ে যাওয়ায় এই পরিস্থিতি বলে অভিযোগ।
আবর্জনার স্তূপ থেকে সামান্য দূরে হাসপাতালের ওষুধ কাউন্টার। প্রতিদিন সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সেখানে থাকে ওষুধ নেওয়ার লম্বা লাইন থাকে। মোহিতনগরের বাসিন্দা মাধবী সরকার বলেন, স্বামীর চিকিৎসা চলছে হাসপাতালে। চিকিৎসকের দেওয়া প্রেসক্রিপশন মতো সপ্তাহে একবার করে ওষুধ নিতে আসি। কিন্তু এখানে যা পরিস্থিতি, নাকে-মুখে রুমাল চাপা দিয়েও দুর্গন্ধে বমি চলে আসে। গোটা জায়গাটি অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর।
এব্যাপারে জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সুপার কল্যাণ খাঁ বলেন, সপ্তাহে দু-তিনদিন বর্জ্য সংগ্রহ করার কথা পুর কর্তৃপক্ষের। কিন্তু তা হয় না বলেই এমন পরিস্থিতি। কয়েকদিন আগে জেলাশাসককে বিষয়টি জানানো হয়েছে। আসলে পুরসভা সময়মতো কাজ করলে এমন অবস্থা হতো না।
যদিও জলপাইগুড়ি পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান সৈকত চট্টোপাধ্যায় বলেন, সপ্তাহে দু’দিন পুরসভার সাফাইকর্মীরা গিয়ে বর্জ্য নিয়ে আসেন। নিয়মিত সাফাই হচ্ছে কি না খোঁজ নিয়ে দেখব। তবে এমনটা হওয়ার কথা নয়। পুরসভার সংশ্লিষ্ট বিভাগের সঙ্গে কথা বলা হবে। নিজস্ব চিত্র