মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
মাথাভাঙা শহরের কলেজ মোড়, পচাগড় চৌপথি, শনি মন্দির মোড়, মেইন চৌপথি, পোস্ট অফিস মোড় সহ গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় অফিস টাইমে প্রচণ্ড যানজট হয়। আটকে পড়েন সাধারণ মানুষ। স্কুল, কলেজের ছাত্রছাত্রীদের চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়। ছোটবড় যাত্রবাহী গাড়ি ছাড়াও টোটো, অটো যানজট বাড়িয়ে তোলে। তাছাড়া সারাদিনই শনিমন্দির, পোস্ট অফিস মোড়ে যানজট লেগেই থাকে।
পুরবাসীর দাবি, অভিযান চালিয়ে শনিমন্দির থেকে মূল চৌপথি পর্যন্ত প্রায় এক কিমি রাস্তার দু’ধারে ফুটপাত কিছুটা দখলমুক্ত হয়েছে। কিন্তু শহরে টোটো ও অটোর দৌরাত্ম্য কমেনি। যত্রতত্র টোটো, অটো দাঁড়িয়ে পড়া ও রাস্তার পাশে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকায় যানজট বাড়ে। একইসঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ ট্রাফিক পয়েন্টগুলিতে সিভিক ভলান্টিয়ার রাখা হলেও টোটো, অটোর দৌরাত্ম্য বন্ধ করা যাচ্ছে না। শহরের বাসিন্দাদের বক্তব্য, পুরসভা ফুটপাত দখলমুক্ত করার পাশাপাশি টোটো, অটোর স্ট্যান্ড না করলে সমস্যা মিটবে না। এ ব্যাপারে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত পুরসভার।
মাথাভাঙা পুরসভার চেয়ারম্যান লক্ষপতি প্রামাণিক বলেন, আমরা ফুটপাত দখলমুক্ত করেছি। শনিমন্দিরের পাশে একটি টোটো স্ট্যান্ড করা হয়েছে। সেখানে হাজরাহাট লাইনের টোটো থাকছে। শহরে আরও টোটো ও অটো স্ট্যান্ড তৈরির চিন্তাভাবনা রয়েছে। টোটো, অটো স্ট্যান্ড হয়ে গেলে যানজট অনেকটাই কমবে। ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে পুলিস প্রশাসনকে আগেও আমরা জানিয়েছি, আবারও জানাব। সাধারণ মানুষকে যাতে সমস্যায় পড়তে না হয়, সেদিকে নজর রয়েছে।
মাথাভাঙা থানার ট্রাফিক ওসি শ্যামল সাহা বলেন, প্রতিটি ট্রাফিক পয়েন্টে সিভিক ভলান্টিয়ার ও হোমগার্ড যানজট আটকাতে কাজ করছেন। কিন্তু টোটো ও অটোর সংখ্যা এত বেশি যে, নিয়ন্ত্রণ করতে নাজেহাল অবস্থা হচ্ছে ট্রাফিক কর্মীদের। নিজস্ব চিত্র