গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
বিদ্যুৎ বিভাগের জলপাইগুড়ি রিজিওনাল দপ্তর সূত্রে খবর, মানুষের সুরক্ষার কারণে ৪৪০ ভোল্ট, ১১ কেভি, ৩৩ কেভি বিদ্যুৎবাহী লাইনের নীচে বা পাশে বাড়িঘর বানানোর বিষয়টি নিষেধ করা হয়। কারণ, তাতে বিপদের ঝুঁকি থাকে। কিন্তু এনিয়ে লাগাতার প্রচার করা হলেও অনেক সময় দেখা যাচ্ছে, কাজ হচ্ছে না। যেখানে নিয়ম ৪৪০ ভোল্টে বিদ্যুৎবাহী লাইনের নীচে অন্তত ৮ ফুটের দূরত্ব রাখতে হবে। কিংবা পাশাপাশি অন্তত ৪ ফুট দূরত্ব রাখতে হবে। ১১ কেভির ক্ষেত্রে উচ্চতায় অন্তত ১২ ফুট দূরত্ব রাখতে হবে বা পাশাপাশি অন্তত ৪ ফুট দূরত্ব প্রয়োজন। কিন্তু এসব সুরক্ষাবিধি মানা হচ্ছে না। সে কারণে সতর্ক করে চিঠি পাঠানো হচ্ছে।
ওদলাবাড়িতে হাইভোল্টের তারের নীচে বা খুব কাছে নির্মাণকাজ চলাকালীন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থার জলপাইগুড়ির রিজিওনাল ম্যানেজার সঞ্জয় মণ্ডল বলেন, সচেতনতামূলক প্রচার চালানোর পরও দেখা যাচ্ছে, হাইভোল্টের বিদ্যুতের তারের নীচে বা খুব কাছে ঘরবাড়ি তৈরি হচ্ছে। আমরা এমন অন্তত ১০০টি বাড়ি চিহ্নিত করে চিঠি দিয়েছি। বিষয়টি আমরা থানা, বিডিও এবং পঞ্চায়েত প্রধানদের জানাচ্ছি। বলেছি, হাইভোল্টের বিদ্যুতের লাইনের নীচে বা পাশে সুরক্ষিত দূরত্ব বজায় রাখার নিয়ম লঙ্ঘন করা হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে সতর্ক হতে হবে। ভবিষ্যতে বিদ্যুৎজনিত কোনও দুর্ঘটনায় আমাদের সংস্থার কোনও দায় থাকবে না।