প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
এদিন চীনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র লিন জিয়ান বেজিংয়ে সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, ‘সাম্প্রতিক অতীতে সীমান্ত ইস্যুতে কূটনৈতিক ও সামরিক স্তরে নিবিড় আলোচনা চালিয়েছে ভারত ও চীন। বর্তমানে প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলিতে দু-তরফের মধ্যে সমঝোতা হয়েছে। যা অত্যন্ত ইতিবাচক বলে মনে করে চীন।’ জিয়ান আরও বলেন, এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে দু’দেশ একযোগে কাজ করবে।
এদিকে, ভারতীয় সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী নয়াদিল্লিতে এক অনুষ্ঠানে বলেন, ‘২০২০ সালের এপ্রিলে ভারত ও চীনের সেনাবাহিনী যে যেখানে ছিল, আমরা সেখানে ফিরে যেতে চাই। এর পরে সংঘাত এড়ানো, উত্তেজনা প্রশমন ও প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনার কথা ভাবা হবে। ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে একথা বলে আসছি আমরা।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই মুহূর্তে পারস্পরিক আস্থা ফিরিয়ে আনাই মূল লক্ষ্য। বাফার জোনে ঢুকে পড়ব না, এমন বাতাবরণ তৈরি করতে হবে দু’দেশের বাহিনীকে।’