প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
তাতে দেখা যাচ্ছে, ইরানের বিরুদ্ধে হামলার প্রস্তুতি জোর কদমে শুরু করে দিয়েছে ইজরায়েল। হামলার সময়ে আকাশেই কীভাবে যুদ্ধবিমানে জ্বালানি ভরা হবে, তল্লাশি এবং উদ্ধার অভিযান কীভাবে চলবে-এসবেরই ব্লুপ্রিন্ট রয়েছে রিপোর্টে। এছাড়াও ইরানের সম্ভাব্য হামলা প্রতিহত করতে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্রগুলিকে স্থানান্তরের কথাও জানানো হয়েছে রিপোর্টে। নিউ ইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, ইরানপন্থী বিভিন্ন টেলিগ্রাম চ্যানেল থেকে এই নথিগুলি তারা জোগাড় করেছে। এমন গোপন নথি ফাঁস হয়ে যাওয়ায় বেজায় বিপাকে পড়েছে ওয়াশিংটন।
তবে তথ্য ফাঁস নিয়ে মার্কিন কর্তাদের প্রতিক্রিয়া দু’রকম। একদল মনে করছেন, রিপোর্টে নতুন কিছু নেই। অন্যদল মনে করছেন, ইরানের হামলার প্রস্তুতি নিয়ে এই রিপোর্ট পশ্চিম এশিয়াকে আরও অশান্ত করে তুলবে। কীভাবে এই নথি ফাঁস হল তা নিয়ে বাইডেন প্রশাসনের অন্দরে শুরু হয়েছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। তথ্য আদপ্রদানের সময় নিচুস্তরের কোনও কর্মীর থেকে এগুলি ফাঁস হয়ে থাকতে পারে বলে মনে করছেন অনেকেই। পেন্টাগন, এফবিআই এবং মার্কিন গোয়েন্দারা একযোগে এই ক্লাসিফায়েড নথি ফাঁস নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে বলে সূত্রের খবর।