প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
২০১৯ সালের ভোটে পালঘর আসনে অবিভক্ত শিবসেনার বিধায়ক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন শ্রীনিবাস। উদ্বব থ্যাকারের বিরুদ্ধে একনাথ সিন্ধে বিদ্রোহে দল ভাঙে। সেই সময় সিন্ধে শিবিরে যোগ দিয়েছিলেন শ্রীনিবাস। আশা করেছিলেন, এবারও তাঁকেই প্রার্থী হিসেবে বেছে নেবে দল। কিন্তু সেই আশায় জল ঢেলে পালঘরে প্রার্থী করা হয় প্রাক্তন সাংসদ রাজেন্দ্র গাভিটকে। এই সিদ্ধান্তের পরই যেন ভেঙে পড়েন ভাঙ্গা। উদ্ধব থ্যাকারের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। স্বীকার করেন, উদ্ধবপন্থী শিবসেনা ছেড়ে ভুল করেছিলেন তিনি। পাশাপাশি বিশ্বস্ত নেতাকর্মীদের প্রতি সিন্ধে-সেনার মনোভাব নিয়ে হতাশার কথাও জানান তিনি। শ্রীনিবাসের স্ত্রী সুমনের কথায়, সোমবার রাতে নিখোঁজ হওয়ার আগে নিজেকে ঘরবন্দী রেখেছিলেন তাঁর স্বামী। পরে ফোন অফ করেন আর একটি ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে যান। বাড়িতে শিশুর মতো কান্নাকাটি করছিলেন তিনি। অবশেষে বুধবার তাঁর খোঁজ পেয়ে স্বস্তিতে পরিবার। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার বিদায়ী বিধায়কের খোঁজ নিতে তাঁর বাড়িতে ফোন করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী একনাথ সিন্ধে।