ব্যবসায় বেচাকেনা বেশ ভালো হবে। কাজকর্মে কোনও প্রভাবশালী ব্যক্তির আনুকূল্য লাভ ও ভাগ্যোন্নতি। ... বিশদ
রেলের এহেন বিবৃতিতে চরম বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। উঠছে একাধিক প্রশ্নও। তথ্যাভিজ্ঞ মহলের প্রশ্ন, যদি রেলকর্মীরা বাইরের লোক হন, তাহলে নিউদিল্লি রেলওয়ে স্টেশনে লোকো পাইলটদের জন্য নির্দিষ্ট রুমে সটান ‘বহিরাগত’রা ঢুকলেন কীভাবে? আর তাও একেবারে ট্রেন চালকদের পোশাক পরে? তাহলে কি নিউদিল্লি স্টেশনে কোনও সুরক্ষা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থাই নেই? এ প্রশ্নকে ঘিরেও জল্পনা তীব্র হয়েছে। প্রত্যাশিতভাবেই এ সংক্রান্ত জবাব এড়িয়ে গিয়েছে রেলমন্ত্রকও। এদিন নর্দার্ন রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক দীপক কুমার বলেন, ‘এটুকু বলতে পারি, বাইরে থেকে লোক আনা হয়েছিল। সেই তালিকায় কয়েকজন টিটিই’ও ছিলেন। রাহুল গান্ধী যেন রিলস বানাতে স্টেশনে এসেছিলেন।’
কংগ্রেস সূত্র জানিয়েছে, শুক্রবার নিউদিল্লি স্টেশনে রাহুল গান্ধীকে লোকো পাইলটদের একাংশ স্পষ্টই অভিযোগ করেছে যে প্রবল চাপের মধ্যে তাঁদের কাজ করতে হয়। গত বছর করমণ্ডল এক্সপ্রেস এবং এ বছর কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস দুর্ঘটনার পর এহেন অভিযোগ আরও তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠছে বলেই রাজনৈতিক মহলের মত। যদিও কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস দুর্ঘটনার পরেই রেল জানিয়ে দিয়েছিল, সংশ্লিষ্ট মালগাড়ির চালক রাতে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিয়েই কাজে যোগ দিয়েছিলেন। তবে রাহুলের ঘটনা ধামাচাপা দিতে রেল যেভাবে কর্মীদেরই ‘অস্বীকার’ করার রাস্তায় হেঁটেছে, তাতে বেজায় চটেছে রেলকর্মী সংগঠনগুলি। শীঘ্রই এ ব্যাপারে রেলমন্ত্রীর দ্বারস্থ
হচ্ছে তারা।