ব্যবসায় বেচাকেনা বেশ ভালো হবে। কাজকর্মে কোনও প্রভাবশালী ব্যক্তির আনুকূল্য লাভ ও ভাগ্যোন্নতি। ... বিশদ
নতুন করে আবার সংযুক্তিকরণ নাকি সামগ্রিক বেসরকারিকরণ? এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য একটি স্টেটাস রিপোর্ট তৈরি হবে। প্রাথমিকভাবে অবশ্য আর সংযুক্তিকরণের দিকে না হেঁটে সিংহভাগ ক্ষেত্রেই বেসরকারিকরণের কথা ভাবা হচ্ছে। আইডিবিআই ব্যাঙ্কের বেসরকারিকরণ পর্ব আর কয়েকমাস পর শুরু হয়ে যাবে। তিনটি বেসরকারি ব্যাঙ্ক তথা আর্থিক সংস্থা তাদের দরপত্র জমা দিয়েছে। এই পর্বের বাকি ব্যাঙ্কগুলি নিয়েও আলোচনা শুরু হবে।
অর্থমন্ত্রক সূত্রে জানানো হয়েছে, বিগত তিনটি আর্থিক বছরে বার্ষিক মুনাফা এবং সরকারের লভ্যাংশ প্রদানের নিরিখে বহু ব্যাঙ্ক আর্থিকভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। তাই প্রাথমিকভাবে যে ব্যাঙ্কগুলির ৯৫ শতাংশের বেশি অংশীদারিত্ব সরকারের রয়েছে, সেগুলি বেসরকারিকরণের দিকে যাবে সরকার। যেহেতু কয়েকটি বাদ দিয়ে প্রতিটি সরকারি ব্যাঙ্কই আর্থিকভাবে শক্তপোক্ত জায়গায় দাঁড়িয়ে, তাই ব্যাঙ্ক বেসরকারিকরণে রাজকোষে বড়সড় আয় জমা হবে বলে মনে করছে কেন্দ্র।
ব্যাঙ্ক বেসরকারিকরণের প্রধান কারণ গ্রামীণ আবাসন নির্মাণের লক্ষ্যমাত্রা এবার বাড়ানো হয়েছে। ঠিক হয়েছে, ৩ কোটি নতুন আবাস করা হবে। ৫০ শতাংশ বরাদ্দ বাড়াতে চলেছে অর্থমন্ত্রক বাজেটে। সেই টাকার সংস্থানের জন্য এখন থেকেই ব্যাঙ্ক বিক্রির জোবদার উদ্যোগ শুরু হয়েছে।