হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
পুরনো বইয়ে অযোধ্যা ও বাবরি মসজিদ ইতিহাস সংক্রান্ত বিবরণ চার পাতা ছিল। নতুন বইয়ে তা কমে দু’পাতা হয়েছে। এছাড়াও সংশোধনীতে গুজরাতের সোমনাথ থেকে বিজেপির রথযাত্রা, বাবরি মসজিদ ধ্বংস, সাম্প্রদায়িক অশান্তি, তৎকালীন উত্তরপ্রদেশে রাষ্ট্রপতি শাসন জারির মতো বিষয়গুলি বাদ দেওয়া হয়েছে। এমনকী, বাবরি মসজিদ শব্দটিও ব্যবহার করা হয়নি। বলা হয়েছে, রামমন্দিরের আগে সেখানে তিনটি গম্বুজওয়ালা স্থাপত্য ছিল। নতুন বইয়ে লেখা হয়েছে, সুপ্রিম কোর্টের রায়েই রামমন্দির তৈরি হয়েছে। আর মসজিদের জন্য আলাদা জমি দেওয়া হয়েছে। দু’পক্ষের সম্মতিতে গণতান্ত্রিক উপায়ে এই স্পর্শকাতর সমস্যার সমাধান হয়েছে।
সিবিএসই বোর্ড এনসিইআরটির পাঠ্যক্রম মেনে চলে। আইসিএসসি ও আইএসসি-ও কোনও কোনও সময় এদের সিলেবাস অনুসরণ করে। সিলেবাস বদলের প্রসঙ্গে দীনেশ প্রসাদ সাকলানির বক্তব্য, ‘আমরা চাই, আমাদের নাগরিকদের মধ্যে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে উঠুক। এটাই আমাদের পাঠ্যপুস্তকের উদ্দেশ্য। আমাদের শিক্ষার উদ্দেশ্য, উগ্র মানসিকতার নাগরিক তৈরি করা নয়।’এইচ এন বি গাড়োয়াল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচীন ইতিহাস বিভাগের প্রধান ছিলেন সাকলানি। ২০২২ সালে তিনি এনসিইআরটির ডিরেক্টর হন। এই দু’বছরে সিলেবাস বদল নিয়ে বেশ কয়েকবার বিতর্কের মুখে পড়েছেন তিনি।