প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
অন্যদিকে, নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী, বিশেষ করে সব্জির দাম পর্যালোচনা করতে আজ, মঙ্গলবার বিকেলে নবান্নে টাস্ক ফোর্সের বৈঠক ডাকা হয়েছে। মুখ্যসচিব মনোজ পন্থের উপস্থিতিতে এই বৈঠকে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলির সরকারি কর্তা এবং পুলিস অফিসারদের পাশাপাশি থাকবেন ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধিরা। পুজোর ছুটির ঠিক আগেই হয়েছিল টাস্ক ফোর্সের বৈঠক। টাস্ক ফোর্সের পূর্ববর্তী দুটি বৈঠকেও আলুর দাম নাগালে রাখার নির্দেশ দিয়েছিল সরকার। তা সত্ত্বেও গত কয়েকদিনের মধ্যে আলুর দামবৃদ্ধি নিয়ে উদ্বিগ্ন সরকার। জ্যোতি আলু পুজোর সময়ও ৩২ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। কিন্তু এখন তা বিকোচ্ছে ৩৪-৩৫ টাকায়।
প্রগতিশীল আলু ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক লালু মুখোপাধ্যায়ের দাবি, হিমঘর থেকে বেরনো জ্যোতি আলুর দাম কেজিতে মাত্র ১ টাকা বেড়েছে। সেটা কলকাতার খুচরো বাজারে ৩২ টাকার আশপাশে থাকার কথা। হিমঘরের আলুর দাম যেটুকু বেড়েছে তার কারণ অসময়ের প্রবল বৃষ্টি এবং শ্রমিকের হাজিরা কমে গিয়েছে। তবে এই সমস্যা সাময়িক। এটা সরকারকে জানানো হবে। এখনও হিমঘরগুলিতে প্রায় ১৯ লক্ষ টন আলু মজুত আছে, অর্থাৎ মজুতের পরিমাণ চাহিদার চেয়ে অনেকটাই বেশি।
অন্যদিকে, প্রচুর বৃষ্টির পর রাজ্যে অন্যান্য সব্জির দামও বেড়ে গিয়েছে। টাস্ক ফোর্সের সদস্য কমল দে জানান, সব কিছু পর্যালোচনা করা হবে। সব্জির গাড়ি থেকে কালীপুজোর চাঁদা আদায়ের প্রভাবও পড়ে দামের উপর। এই বিষয়টিও দেখা দরকার।