আগুনে ভস্মীভূত হয়ে যাওয়া হলং বাংলো নিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করেছিল রাজ্যের বনদপ্তর। ইতিমধ্যে কমিটির সদস্যরা তদন্ত রিপোর্ট জমা দিয়েছেন বনদপ্তরে। প্রশাসনিক সূত্রে জানা গিয়েছে, কমিটির রিপোর্টে উল্লেখ আছে, শর্ট সার্কিট থেকেই অগ্নিকাণ্ড।
নতুন জঙ্গি সংগঠন শাহাদতের ‘আমির’ মহম্মদ হাবিবুল্লা টেলিগ্রাম অ্যাপে তিনটি গ্রুপ খুলেছিল। আলফাস ব্ল্যাক, আলফা ও স্নিগ্ধভোর নামে এই তিনটি গ্রুপেরই অ্যাডমিন ছিল এই জঙ্গি। গ্রুপের সদস্যদের মধ্যে কোড ওয়ার্ডে কথাবার্তার সন্ধান পেয়েছেন তদন্তকারীরা।
লোকসভা নির্বাচনের পর এই প্রথম আগামী ২৬ জুন মন্ত্রিসভার বৈঠক বসবে নবান্নে। সমস্ত মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, মুখ্যসচিবের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট আধিকারিকরা উপস্থিত থাকবেন বৈঠকে। জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের সুবিধা রাজ্যের তৃণমূল স্তরে আরও ভালোভাবে পৌঁছে দিতে নির্দেশ দেবেন মুখ্যমন্ত্রী।
জামতাড়া ব্যাকফুটে। সাইবার ক্রাইমের হটস্পট এখন রাজস্থানের মেওয়াট। সমস্ত ধরণের সাইবার ক্রাইমের হাব তৈরি হয়েছে এই এলাকায়। তাদের কাছে অপরাধের অন্যতম ‘অস্ত্র’ মোবাইলের সিমকার্ড এরাজ্য থেকে পৌঁছচ্ছে।
জীবন বিমা সংস্থাগুলির কাছে এমন কোটি কোটি টাকা পড়ে রয়েছে, যার দাবি জানাচ্ছেন না কেউ। ক্লেম-না-করা বা দাবিদারহীন সেই টাকা যথেষ্ট মাথাব্যথার কারণ হয়ে উঠছে সংস্থাগুলির কাছে।
মাঝখানে পেরিয়ে গিয়েছে প্রায় ৫০ বছর। ফরাক্কা ব্যারেজকে ঘিরে আন্তর্জাতিক বিতর্কের অবসান হয়নি এখনও। বরং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাম্প্রতিক সাক্ষাত্ আরও একবার সামনে এনেছে ফরাক্কাকে।
মূল্যবৃদ্ধির বাজারে এখন তিন টাকায় কীই বা পাওয়া যায়? কীর্ণাহার বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে এটা ভাবলে কিন্তু ভুল হবে। তিন টাকায় এখানে পাওয়া যায় খাঁটি দুধের খাস মণ্ডা। বাসস্ট্যান্ড লাগোয়া ১২ ফুট বাই ছয় ফুট দৈর্ঘ্যের ছোট্ট একটি দোকানে এই মণ্ডা পাওয়া যায়।
লোকসভা ভোটের পর অনবরত বৈঠক হয়ে চলেছে বঙ্গ সিপিএমের অন্দরে। চলতি মাসেই মুজফফর আহমেদ ভবনে দু’দিন ব্যাপী রাজ্য কমিটির বৈঠক বসেছিল। সূত্রের খবর, নানা আলোচনার মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয়তার কথাও উঠে এসেছিল।
মোবাইল টাওয়ার থেকে ধারাবাহিকভাবে চুরি হয়ে যাচ্ছে যন্ত্রাংশ। তথ্য বলছে, গত ছ’ মাসে দেশে চুরি যাওয়া যন্ত্রাংশের সংখ্যা ১৭ হাজার। সেই তালিকায় আছে পশ্চিমবঙ্গও। এই চুরি আটকাতে কেন্দ্রীয় সরকারের দ্বারস্থ হয়েছে বেসরকারি টেলিকম সংস্থাগুলি।
কোভিড পরবর্তী বড় মহামারী আটকাল রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তর। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক টানা কয়েকমাস ধরে বাংলার যক্ষ্মা রোগীদের জন্য ওষুধ না পাঠানোয় তৈরি হয়েছিল ভয়ানক পরিস্থিতি। বাংলা সহ বিভিন্ন রাজ্যে হু হু করে টিবি বেড়ে যাওয়ার মতো অবস্থা সৃষ্টি হয়।
দীঘায় জগন্নাথ মন্দির তৈরির কাজ শেষ হতে সময় লাগবে আরও চার মাস। অক্টোবরের মাঝামাঝি বা শেষের দিকে জনসাধারণের জন্য মন্দির খুলে দেওয়া হতে পরে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর। তবে সেপ্টেম্বরে অর্থাৎ দুর্গাপুজোর আগে মন্দির তৈরির কাজ শেষ করা যায় কি না, সেই বিষয়টিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি: রাজ্যের চার আসনে বিধানসভা উপনির্বাচনের প্রার্থী ঘোষণা করে দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। অথচ লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় দুরমুশ হওয়ার পরে এ ব্যাপারে বিশেষ দিশা পাচ্ছে না বিজেপি। ফলে সামগ্রিক ইস্যুতে বেজায় চাপে গেরুয়া শিবির। এই পরিস্থিতিতে রাজ্যের উপনির্বাচনের প্রার্থী ঠিক করতে তড়িঘড়ি বৈঠকে বসছে রাজ্য বিজেপি। আজ, শনিবার কলকাতায় এই বৈঠক হবে। তবে এ বিষয়ে এতটাই বেকায়দায় পড়েছে, কালবিলম্ব না করে পাল্টে ফেলা হয়েছে বৈঠকের এজেন্ডাও। কারণ এর আগে দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, নির্বাচনী ফলাফলের বিশ্লেষণ করতেই শনিবার কলকাতায় কোর কমিটির বৈঠক করবে বঙ্গ বিজেপি। কিন্তু ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সেই অবস্থান পাল্টে ফেলেছে বিজেপি। পরিবর্তে শুক্রবার দিল্লিতে কেন্দ্রীয় শিক্ষা রাষ্ট্রমন্ত্রী তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার জানিয়েছেন, ‘আমাদের বৈঠকের একটিই এজেন্ডা রয়েছে। প্রার্থী বাছাই। শনিবার উপনির্বাচনের দলীয় প্রার্থীদের নাম নিয়ে আলোচনা হবে। সেই নাম আমরা দিল্লিতে পাঠিয়ে দেব। খুব শীঘ্রই বিজেপি রাজ্যের উপনির্বাচনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করবে।’
রাজনৈতিক মহলের ব্যাখ্যা, তৃণমূলের আগেভাগে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করায় বিজেপি কতটা কোণঠাসা হয়েছে, কোর কমিটির বৈঠকের এজেন্ডা পাল্টে ফেলার ঘটনাই তার প্রমাণ। সূত্রের খবর, রাজ্যের আগামী উপনির্বাচনে দিলীপ ঘোষকে প্রার্থী করে চমক দিতে পারে দল। একইসঙ্গে বিজেপির আর এক সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে নাম শোনা যাচ্ছে রাহুল সিনহারও। যদিও এই চার কেন্দ্রের আসন্ন উপনির্বাচন, নাকি আগামীতে রাজ্যের আরও যে ছ’টি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন হবে, সেখানে তাঁদের প্রার্থী করা হবে, তা নিয়ে জল্পনা রয়েছে। তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশাও। বিজেপির অন্দরে জোর চর্চা, দিলীপবাবুকে বিধানসভায় জিতিয়ে এনে বিরোধী দলনেতার পদ দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে। রাজ্য বিজেপির পরবর্তী সভাপতি প্রসঙ্গে এদিন সুকান্তবাবু বলেন, ‘স্লোগান দিয়ে দলের সভাপতি পাল্টানো যাবে না। সময় হলেই নতুন রাজ্য সভাপতি পাবে বিজেপি। সেটা কেন্দ্রীয় পার্টি ঠিক করবে।’
জানা যাচ্ছে, শুধুই সাংগঠনিক রিপোর্ট নয়। এবার বঙ্গ বিজেপির কাঠগড়ায় রয়েছে নির্বাচনের আগে বিভিন্ন দলীয় মূল্যায়নও। দলের এহেন নিজস্ব ‘থার্ড পার্টি সার্ভে’ নিয়ে বিজেপির অন্দরেই প্রশ্ন উঠছে। এই ‘থার্ড পার্টি সার্ভে’র উপর অনেকাংশে ভর করে বাংলায় এমপিদের আসন পর্যন্ত পরিবর্তন করেছে বিজেপি। আবার অনেকের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট আসনে সাংগঠনিক দুর্বলতা থাকা সত্ত্বেও শুধুমাত্র সেইসব সমীক্ষা রিপোর্টের উপর ভরসা করে কেন্দ্র পাল্টানোই হয়নি। সবমিলিয়ে এর প্রভাব পড়েছে দলের ফলাফলে। বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চাইছেন নেতৃত্বের একাংশ।
রাজনৈতিক মহলের ব্যাখ্যা, তৃণমূলের আগেভাগে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করায় বিজেপি কতটা কোণঠাসা হয়েছে, কোর কমিটির বৈঠকের এজেন্ডা পাল্টে ফেলার ঘটনাই তার প্রমাণ। সূত্রের খবর, রাজ্যের আগামী উপনির্বাচনে দিলীপ ঘোষকে প্রার্থী করে চমক দিতে পারে দল। একইসঙ্গে বিজেপির আর এক সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে নাম শোনা যাচ্ছে রাহুল সিনহারও। যদিও এই চার কেন্দ্রের আসন্ন উপনির্বাচন, নাকি আগামীতে রাজ্যের আরও যে ছ’টি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন হবে, সেখানে তাঁদের প্রার্থী করা হবে, তা নিয়ে জল্পনা রয়েছে। তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশাও। বিজেপির অন্দরে জোর চর্চা, দিলীপবাবুকে বিধানসভায় জিতিয়ে এনে বিরোধী দলনেতার পদ দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে। রাজ্য বিজেপির পরবর্তী সভাপতি প্রসঙ্গে এদিন সুকান্তবাবু বলেন, ‘স্লোগান দিয়ে দলের সভাপতি পাল্টানো যাবে না। সময় হলেই নতুন রাজ্য সভাপতি পাবে বিজেপি। সেটা কেন্দ্রীয় পার্টি ঠিক করবে।’
জানা যাচ্ছে, শুধুই সাংগঠনিক রিপোর্ট নয়। এবার বঙ্গ বিজেপির কাঠগড়ায় রয়েছে নির্বাচনের আগে বিভিন্ন দলীয় মূল্যায়নও। দলের এহেন নিজস্ব ‘থার্ড পার্টি সার্ভে’ নিয়ে বিজেপির অন্দরেই প্রশ্ন উঠছে। এই ‘থার্ড পার্টি সার্ভে’র উপর অনেকাংশে ভর করে বাংলায় এমপিদের আসন পর্যন্ত পরিবর্তন করেছে বিজেপি। আবার অনেকের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট আসনে সাংগঠনিক দুর্বলতা থাকা সত্ত্বেও শুধুমাত্র সেইসব সমীক্ষা রিপোর্টের উপর ভরসা করে কেন্দ্র পাল্টানোই হয়নি। সবমিলিয়ে এর প্রভাব পড়েছে দলের ফলাফলে। বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চাইছেন নেতৃত্বের একাংশ।
