প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
বর্ধমান শহরের কালনা গেটের কাছে কপিবাগানেও দিলীপবাবুকে বিক্ষোভ দেখানো হয়। সেই সময় ইটের আঘাতে একটি গাড়ির কাচ ভেঙে যায়। ইটের ঘায়ে এক জওয়ানের মাথাও ফাটে। তৃণমূল কর্মীদের উপর পাল্টা লাঠিচার্জ করেন দিলীপবাবুর নিরাপত্তারক্ষীরা। তাতে পাঁচ তৃণমূল কর্মী জখম হয়েছেন। দু’জনের মাথা ফেটেছে।
ভোটপ্রচারে প্রথম থেকেই তৃণমূল ও বিজেপি প্রার্থী একে অপরকে তুলোধোনা করেছেন। কিন্তু এদিন সৌজন্য দেখা যায়। এমনকী দিলীপবাবু কীর্তিকে পরামর্শ দেন, রোদের মধ্যে রাস্তায় দাঁড়িয়ে কেন? বয়স হয়েছে। গাড়িতে গিয়ে বসুন। হাসিমুখে তৃণমূল প্রার্থী বলেন, আমার রোদে থাকার অভ্যাস আছে। কিছু হবে না। আপনি সাবধানে ঘুরুন। তবে, সৌজন্যের এই ছবি বেশক্ষণ স্থায়ী হয়নি।
ভোটের দিন সকাল থেকেই খোশমেজাজে ছিলেন তৃণমূল প্রার্থী। মির্জাপুরে তিনি ক্রিকেট খেলেন। কয়েকটি বল বাউন্ডারির বাইরে পাঠান। সেখান থেকে মন্তেশ্বরে এসে দলের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে গল্প করেন। কিন্তু ভোট ময়দানে কার্যত একা ঘোরেন দিলীপবাবু। সংবাদমাধ্যমের লম্বা ‘কনভয়’ ছাড়া তাঁর সঙ্গে দলের নেতাদের দেখা যায়নি।