হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
চুঁচুড়ার ফার্ম সাইড রোডের বাসিন্দা দুই যমজ বোন। দু’জনেই চন্দননগরের একটি বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের দশমের ছাত্রী। বাবা দিলীপ বিশ্বাস ও মা রাণু বিশ্বাস শিক্ষক। কলকাতার প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ান হয়ে নজর কাড়লেও দুই বোনের কেউই লন টেনিস শেখার জন্য খেলতে যায়নি। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, শিশু অবস্থাতেই স্বাস্থ্য ফেরাতে পরিবারের সদস্যরা তাদের খেলাধুলার মধ্যে রাখতে চেয়েছিলেন। তারপরেই দু’জনের আগ্রহ তৈরি হয় লন টেনিসে। সেই শুরু। আর এবার চ্যাম্পিয়ান হয়ে নতুন করে লন টেনিস নিয়ে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে দুই যমজ কন্যা। দু’জনেই বলে, ওই প্রতিযোগিতা থেকে অনেকটা আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়েছে। এবার বড় মঞ্চে সাফল্য পেতে চাই। রাজ্য ও দেশের হয়ে খেলার স্বপ্নও আছে। দু’জনেই জানিয়েছে, পরিবার সব সময়েই তাদের পাশে থেকেছে।
লন টেনিস প্রতিযোগিতার আয়োজকরা জানিয়েছেন, ওই ধরনের প্রতিযোগিতা আগেও করা হয়েছে। তবে তা সিনিয়র খেলোয়াড়দের নিয়ে করা হয়েছিল। কিন্তু লন টেনিসকে জনপ্রিয় করতে এবারই প্রথম জুনিয়র খেলোয়াড়দের নিয়ে প্রতিযোগিতা হয়। আর সেখানেই ছাপ রেখে ফিরেছে চুঁচুড়ার দুই যমজ বোন।