মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
লক্ষ্মীর ভাণ্ডারকে প্রচারের অন্যতম হাতিয়ার করে বিজেপির বিরুদ্ধে সুর সপ্তমে চড়িয়েছে তৃণমূল। রাজনৈতিক মহলের দাবি, যেভাবে গোটা বাংলায় লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের উপভোক্তার সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাতে এই প্রকল্প বন্ধ করে দেওয়ার কথা বলে মহিলাদের আবেগকে আঘাত করেছে গেরুয়া পার্টি। আর সেটাকেই এখন ব্রক্ষ্মাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। এদিন ছিল বিদ্রোহী কবি কাজি নজরুল ইসলামের জন্মজয়ন্তী। তাঁর লেখা কবিতা ও গানের লাইন তুলে বিজেপিকে কখনও কটাক্ষ, কখনও আবার তীব্র আক্রমণ করেছেন ‘অগ্নিকন্যা’। দেশকে জেলখানায় পরিণত করার অভিযোগ তুলে মমতা বলেন, ‘দেশবাসীকে শিকল দিয়ে বেঁধে রেখেছে বিজেপি। এই শিকলের বাঁধন ভেঙে ফেলতে হবে। টাকা ছড়াচ্ছে ওরা। ভোট কেনার চেষ্টা করছে। দাসপুরে এদিন পুলিস এক নেতার থেকে অনেক টাকা পেয়েছে। এই কৌশল ভেস্তে দিন।’ পাঁচ লক্ষ ওবিসি সার্টিফিকেট বাতিলের রায় নিয়ে ফের সরব হয়েছেন নেত্রী। রায় মানবেন না বলে দৃপ্ত কণ্ঠে ঘোষণার সঙ্গেই নেত্রীর আশ্বাস—মানুষকে বিচার দেওয়ার দায়িত্ব আমার।
বিজেপিকে গদিচ্যুত করার শপথ ফের নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর কথায়, ‘৩৪ বছরের সিপিএমকে আমরা সরিয়েছি। ভোট ভাগ করবেন না। বিজেপিকে আমরাই সরাব। সকলকে সঙ্গে নিয়ে দিল্লিতে ইন্ডিয়া জোট তৈরির দায়িত্ব আমাদের।’