মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
জিহাদকে জেরা করে তদন্তকারীরা জেনেছেন, সে বাংলাদেশে সোনা পাচার করে। আখতারুজ্জামান শাহিনের গ্যাংয়ের মেম্বার। মাংস কাটতেও দক্ষ। এর আগে বাংলাদেশে বেশ কয়েকবার ধরা পড়ে জেলও খেটেছে সে। তার সঙ্গে কাজ করত খুনের ঘটনায় আর এক অভিযুক্ত সিয়াম। শাহিনের হাত ধরে সে মাস পাঁচেক আগে চুয়াডাঙা সীমান্ত দিয়ে এদেশে অনুপ্রবেশ করে। মুম্বইতে থাকলেও জিহাদের সঙ্গে সিয়ামের যোগাযোগ ছিল। সৈয়দ আমানুল্লা আমনকে খুনের বরাত দেয় শাহিন। আমানুল্লার নির্দেশ মতো সিয়াম যোগাযোগ করে জিহাদের সঙ্গে। শাহিন ও আমানুল্লা তার সঙ্গে বসেই ব্লু-প্রিন্ট বানায়। জিহাদ দেহ কাটতে রাজি হওয়ার পর তাকে চিনার পার্কে এনে একটি বাড়িতে থাকার ব্যবস্থা করে দেয় শাহিন। ১০ দিন আগে সিয়াম কিনে ফেলে হাতুড়ি, মাংস কাটার ছুরি এক বস্তা ব্লিচিং, হলুদ, রাসায়নিক ও কয়েক ডজন প্যাকেট। খুনের দিন সে এগুলি নিয়ে নিউটাউনে হাজির হয়। ওই ছুরি দিয়েই দেহ টুকুরো টুকরো করে ফেলে জিহাদ। তারপর দেহাংশ প্যাকেটে ভরে চালান করা হয়।