গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, নস্করপুর গ্রামের বিশালাক্ষীর মন্দির প্রায় ৩৫০ বছরের পুরনো। প্রতিবছর বুদ্ধ পূর্ণিমায় ধুমধাম করে মায়ের পুজো হয়। ভক্তরা মন্দির লাগোয়া পুকুরে স্নান করে দণ্ডি কেটে মায়ের কাছে পুজো দেন। খাড়ুবেড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য তাপস হাজরা জানান, এদিন অন্যান্য ভক্তের মতো ওই তরুণী তাঁর মাইমা ও মামাতো ভাইয়ের সঙ্গে মন্দিরে এসেছিলেন। এরপর ভাই ও বোন একসঙ্গে পুকুরে স্নান করতে নামেন। হঠাৎই তরুণীর ভাই পুকুরের জলে তলিয়ে যেতে থাকেন। তাঁর চিৎকারে পুকুরের পাড়ে দাঁড়িয়ে থাকা লোকজন কিশোরকে উদ্ধার করেন। পরে কিশোরের কাছ থেকে তারা জানতে পারেন, পুকুরে তাঁর দিদি তলিয়ে গিয়েছেন। এরপরেই লোকজন পুকুরে জাল ফেলে তরুণীকে উদ্ধার করেন। পরে উলুবেড়িয়া শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।