কলকাতায় ফিরল কুয়েত অগ্নিকান্ডে মৃত দ্বারিকেশ পট্টনায়েকের (৫২) মৃতদেহ । শনিবার সকালে দমদম বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায় তাঁর দেহ।
স্বামীর বিরুদ্ধে খোরপোষের মামলা প্রত্যাহারের আর্জি শুনে বিচারক সন্তোষ প্রকাশ করে ওই দম্পতিকে ভালোভাবে সংসার করার পরামর্শ দেন। পাশাপাশি মন তাজা রাখতে কোনও মনোরম স্থানে ভ্রমণও করতে বললেন।
পার্ক স্ট্রিটের বেআইনি কাফের পর এবার কসবার অভিজাত শপিং মল অ্যাক্রোপলিস! ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই শহরে ফিরল আগুন আতঙ্ক। শুক্রবার বেলা ১২টা নাগাদ আচমকা গলগল করে কালো ধোঁয়া বেরতে দেখা যায় এই নামকরা শপিং মল থেকে।
মতুয়া অধ্যুষিত বাগদা বিধানসভা জিততে ঠাকুরনগরের ঠাকুরবাড়ির উপরই আস্থা রাখল তৃণমূল। আসন্ন উপ নির্বাচনে এই কেন্দ্রের প্রার্থী হিসেবে প্রাক্তন সাংসদ কপিলকৃষ্ণ ঠাকুর ও দলের বর্তমান রাজ্যসভা সাংসদ মমতাবালা ঠাকুরের মেয়ে মধুপর্ণা ঠাকুরের নাম ঘোষণা করেছে তারা।
মধ্যরাতে ঘুম ভেঙে গিয়েছিল বছর সত্তরের রেণুরানি পালের। অসময়ে ঘুম ভেঙে যাওয়ায় তিনি ঘরের বাইরে কিছুক্ষণ ঘোরাফেরা করে আবার ঘরে ফিরে আসেন। তখনই চমক লাগে। দেখতে পান, অন্ধকার ঘরে গোটা তিনেক আলো জ্বলছে।
বাড়ির লোকজন চেয়েছিল তাঁর বিয়ে দিতে। কিন্তু এখনই বিয়ের পিঁড়িতে না বসে উচ্চশিক্ষা এগিয়ে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন তিনি। তার জন্য যে এমন ভয়ানক মাশুল দিতে হবে, তা দুঃস্বপ্নেও ভাবেননি আইনের ছাত্রী ওই তরুণী।
ইলিশের সন্ধানে গভীর সমুদ্রে পাড়ি দিল দক্ষিণ ২৪ পরগনার প্রায় আড়াই হাজার ট্রলার। এখন মৎস্য বন্দরগুলিতে হাতেগোনা কয়েকটি ট্রলার শুধু দাঁড়িয়ে রয়েছে। দু’মাস পর ইলিশের মরশুম শুরু হল। ১৫ এপ্রিল থেকে ১৪ জুন মাছেদের প্রজননের সময়।
বধূ নির্যাতনের অভিযোগ হামেশাই শোনা যায়। এবার স্বামীকে নির্যাতন করে খুনের ঘটনায় অভিযোগের কাঠগড়ায় স্ত্রী এবং তাঁর বাপের বাড়ির লোকজন। ঘটনাটি ঘটেছে বারাসত শহরের লঙ্কাবাগান এলাকায়। মৃতের নাম সুধাংশু দাস (২৮)।
বৃহস্পতিবার রাত একটা নাগাদ উদয়নারায়ণপুরের খোসালপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের আনুলিয়াতে জনা ছ’য়েক অপরিচিত ব্যক্তিকে কালো পোশাক পরে ঘোরাফেরা করতে দেখেন গ্রামবাসীরা। গভীর রাতে তাদের দেখে সন্দেহ হয় বাসিন্দাদের।
গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, বরানগর: কার্যত চারপাশ জল থৈ থৈ। হ্যাঙ্গারের ছাউনির নীচটুকু ছাড়া সভাস্থলের বাকি অংশ সহ আশপাশের রাস্তাও জলমগ্ন। মুখ্যমন্ত্রী হেলিকপ্টার ছেড়ে আসছেন গাড়িতে। কপালে চিন্তার ভাঁজ স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের কপালে। কর্মী-সমর্থকরা সঠিক সময়ে পৌঁছতে পারবে তো? ভরবে তো সভাস্থল? কিন্তু সভার সময় আরও একটু এগতেই যাবতীয় সংশয় কেটে গেল। জল নয়, যেন জনতার তোড়ে ভেসে গেল ভেসে গেল সভাস্থল। কেউ হাতে জুতো নিয়ে হেঁটে চলে এলেন। কেউ আবার প্যান্ট গুটিয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে রইলেন জলকাদার মধ্যেই। মঞ্চ থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন আওয়াজ তুললেন, ‘অলিগলি মে শোর হ্যায়’, হাজার হাজার জনতা চিৎকার করে জানিয়ে দিল, ‘বিজেপি চোর হ্যায়।’
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন হেলিকপ্টারে প্রথমে খড়দহ ও পরে আগরপাড়ার সভামঞ্চে আসার কথা ছিল মুখ্যমন্ত্রীর। সভামঞ্চের পাশে হেলিপ্যাডও তৈরি ছিল। কিন্তু দুপুর থেকে ঝড়বৃষ্টির জন্য সমস্ত পরিকল্পনা বাতিল হয়। তিনি কালীঘাটের বাড়ি থেকে গাড়িতে প্রথমে খড়দহ ও পরে পানিহাটির সভায় আসেন। খড়দহের সভায় মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বাড়ি থেকে বেরনোর সময় সে কী বৃষ্টি! কোথাও কোথাও এক হাঁটু জল জমে গিয়েছে। বাজ পড়ছে। মাথায় ছাতা দিয়ে বেরলাম। ২৪ তারিখ সাগর সহ দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায় অনেক সভা রয়েছে। জানি না, কী হবে। তবে রোদ, বৃষ্টি তৃণমূলকে আটকাতে পারে না।’ খড়দহে সভামঞ্চে ওঠার জন্য কাঠের পাটাতন পাততে হয়। তার উপর কার্পেট বিছিয়ে দেওয়া হয়েছিল। একই চিত্র ছিল পানিহাটিতেও। সভাস্থলে যাওয়ার বিভিন্ন রাস্তায় গোড়ালিডোবা জল। হ্যাঙ্গার ছাড়া বাকি মাঠ জল থৈ থৈ। তারমধ্যেও দলে দলে মানুষ হেঁটে এসে সভাস্থল ভরিয়ে দিয়েছেন।
জুতো হাতে নিয়ে মাঠে দাঁড়িয়ে ছিলেন আসিফা বিবি। তিনি বলেন, ‘দিদি আসবে শুনে দৌড়ে এসেছি। উনিই তো আমাদের ত্রাতা। প্রত্যেক মাসে লক্ষ্মীর ভান্ডারের টাকা অ্যাকাউন্টে ঢুকছে। স্বাস্থ্যসাথীর কার্ডে বিনামূল্যে নার্সিংহোমে মেয়ের চিকিৎসা করিয়েছি। জলকাদা আর কী এমন সমস্যা! বন্যা হলেও ওঁকে দেখতে আসতাম।’ এই কথারই প্রতিধ্বনি শোনা গেল শেখ রমজান, সুদীপ্ত ঘোষ সহ বহু মানুষের গলায়। এদিন সভার ভিড় ও মানুষের স্বতঃস্ফূর্ততা দেখে তৃণমূল নেতারাও আপ্লুত। মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘বৃষ্টি মানে তৃণমূলের আশীর্বাদ। বৃষ্টি হোক বা কাঠফাটা রোদ, তৃণমূল কর্মীদের কোনও কিছু দমাতে পারে না। কারণ, আমাদের নেত্রীর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনিই আমাদের লড়াই করতে শিখিয়েছেন।’
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন হেলিকপ্টারে প্রথমে খড়দহ ও পরে আগরপাড়ার সভামঞ্চে আসার কথা ছিল মুখ্যমন্ত্রীর। সভামঞ্চের পাশে হেলিপ্যাডও তৈরি ছিল। কিন্তু দুপুর থেকে ঝড়বৃষ্টির জন্য সমস্ত পরিকল্পনা বাতিল হয়। তিনি কালীঘাটের বাড়ি থেকে গাড়িতে প্রথমে খড়দহ ও পরে পানিহাটির সভায় আসেন। খড়দহের সভায় মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বাড়ি থেকে বেরনোর সময় সে কী বৃষ্টি! কোথাও কোথাও এক হাঁটু জল জমে গিয়েছে। বাজ পড়ছে। মাথায় ছাতা দিয়ে বেরলাম। ২৪ তারিখ সাগর সহ দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায় অনেক সভা রয়েছে। জানি না, কী হবে। তবে রোদ, বৃষ্টি তৃণমূলকে আটকাতে পারে না।’ খড়দহে সভামঞ্চে ওঠার জন্য কাঠের পাটাতন পাততে হয়। তার উপর কার্পেট বিছিয়ে দেওয়া হয়েছিল। একই চিত্র ছিল পানিহাটিতেও। সভাস্থলে যাওয়ার বিভিন্ন রাস্তায় গোড়ালিডোবা জল। হ্যাঙ্গার ছাড়া বাকি মাঠ জল থৈ থৈ। তারমধ্যেও দলে দলে মানুষ হেঁটে এসে সভাস্থল ভরিয়ে দিয়েছেন।
জুতো হাতে নিয়ে মাঠে দাঁড়িয়ে ছিলেন আসিফা বিবি। তিনি বলেন, ‘দিদি আসবে শুনে দৌড়ে এসেছি। উনিই তো আমাদের ত্রাতা। প্রত্যেক মাসে লক্ষ্মীর ভান্ডারের টাকা অ্যাকাউন্টে ঢুকছে। স্বাস্থ্যসাথীর কার্ডে বিনামূল্যে নার্সিংহোমে মেয়ের চিকিৎসা করিয়েছি। জলকাদা আর কী এমন সমস্যা! বন্যা হলেও ওঁকে দেখতে আসতাম।’ এই কথারই প্রতিধ্বনি শোনা গেল শেখ রমজান, সুদীপ্ত ঘোষ সহ বহু মানুষের গলায়। এদিন সভার ভিড় ও মানুষের স্বতঃস্ফূর্ততা দেখে তৃণমূল নেতারাও আপ্লুত। মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘বৃষ্টি মানে তৃণমূলের আশীর্বাদ। বৃষ্টি হোক বা কাঠফাটা রোদ, তৃণমূল কর্মীদের কোনও কিছু দমাতে পারে না। কারণ, আমাদের নেত্রীর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনিই আমাদের লড়াই করতে শিখিয়েছেন।’
