ব্যবসায় বেচাকেনা বেশ ভালো হবে। কাজকর্মে কোনও প্রভাবশালী ব্যক্তির আনুকূল্য লাভ ও ভাগ্যোন্নতি। ... বিশদ
এবারের আসর বসছে দুবাইয়ে। উপমহাদেশে খেলা হওয়ায় টুর্নামেন্টের অন্যতম ফেভারিট টিম ইন্ডিয়া। তবে চ্যালেঞ্জ কঠিন। নিউজিল্যান্ড ছাড়া ‘এ’ গ্রুপের বাকি দলগুলি হল ছ’বারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া, চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কা। দুই গ্রুপে রয়েছে মোট দশটি দল। দু’টি করে দল সেমি-ফাইনালে উঠবে। সংক্ষিপ্ততম ফরম্যাট। মুহূর্তে বদলাবে ম্যাচের রং। সামান্য ভুলের বড় খেসারত দিতে হবে। যেমনটা ভারতীয় দলকে দিতে হয়েছে অতীতে। সেই ভুল থেকে শিক্ষা নিয়েই এবার আরব আমিরশাহিতে ঝড় তুলতে তৈরি টিম ইন্ডিয়া। ভারতের ব্যাটিংয়ের অন্যতম ভরসা স্মৃতি মান্ধানা ও শেফালি ভার্মা। দুরন্ত ফর্মে আছেন দুই ওপেনার। শেষ পাঁচটি টি-২০ ইনিংসের মধ্যে তিনটিতে হাফ-সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন মান্ধানা। আর শেফালি ছন্দে থাকলে কাঁদিয়ে ছাড়বেন প্রতিপক্ষ বোলারদের। প্র্যাকটিস ম্যাচে তিন নম্বরে ব্যাট করেছেন হরমনপ্রীত। তবে বয়সের সঙ্গে তাঁর ব্যাটে ধার কমেছে। খুব সম্ভবত এটাই হরমনপ্রীতের শেষ বিশ্বকাপ। তাই এই মঞ্চকে তিনি স্মরণীয় করে রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করবেন। জেমিমা রডরিগেজ ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছেন। মিডল অর্ডারে ঝড় তোলার ক্ষেত্রে বড় ভরসা বাংলার মেয়ে রিচা ঘোষ। ২৯ বছর বয়সি দয়ালান হেমলতাকেও খেলানো হতে পারে। গত আট ম্যাচে তাঁর ব্যাটিং গড় ১২৩-এর উপরে। কিন্তু কোন পজিশনে তিনি ব্যাট করবেন, তা স্পষ্ট নয়। অলরাউন্ডার দীপ্তি শর্মার ভূমিকাও হবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। স্পিন বোলিংয়ের পাশাপাশি কঠিন সময়ে বহু ম্যাচে ব্যাট হাতে দলকে টেনেছেন তিনি।
উইকেট থেকে স্পিনাররা বাড়তি সুবিধা পেতে পারেন। তাই দীপ্তির পাশাপাশি নজর থাকবেন শ্রেয়াঙ্কা পাতিল, আশা শোভানা ও বাঁ হাতি স্পিনার রাধা যাদব। ১৫ জনের স্কোয়াডে রয়েছেন তিন পেসার রেণুকা সিং, পূজা বস্ত্রকার ও অরুন্ধতী রেড্ডি। অন্যদিকে, নিউজিল্যান্ড দলে অভিজ্ঞতা ও তারুণ্যের মিশেল স্পষ্ট। সোফি ডিভাইন, সুজি বেটসের মতো তারকাদের সামলাতে বেগ পেতে হবে ভারতকে।
ম্যাচ শুরু সন্ধ্যা ৭-৩০ মিনিটে। স্টার স্পোর্টসে সম্প্রচার।