প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন দুপুরে বাঁকুড়ার দিক থেকে গোরু বোঝাই একটি পিকআপ ভ্যান বর্ধমানের দিকে যাচ্ছিল। অপরদিকে রাজদহ গ্রামের দুই যুবক সোনামুখী শহরে বাজার সেরে একটি মোটর সাইকেলে করে একই রুটে বাড়ি ফিরছিলেন। শহরের সিনেমাতলা এলাকায় মেন রাস্তায় ভিড়ের মাঝে দ্রুতগতিতে যাওয়া পিকআপভ্যানটি বাইকের পিছনে ধাক্কা মারে। তাতে আরোহীরা ছিটকে পড়েন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় দু’জনকেই সোনামুখী ব্লক হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা শেখ ইয়াসমিনকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। ঘটনার পর স্থানীয়রা ঘাতক গাড়িটি আটক করে বিক্ষোভ দেখান। চালককে গাড়ি থেকে নামিয়ে বেধড়ক মারধর করা হয়। পরে পুলিস এসে তাকে উদ্ধার করে। ওই সময় পুলিসের সঙ্গে উত্তেজিত জনতার বচসা বাঁধে। তাতে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। রাস্তায় বেশ কিছুক্ষণ যানজট হয়। পরে জখম চালককে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়। পরিস্থিতি শান্ত হয়। যানচলাচল স্বাভাবিক হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, কালীপুজোর সময় শহরে প্রচুর ভিড় ছিল। তারই মধ্যে গোরুবোঝাই পিকআপ ভ্যানটি শহরের মাঝখান দিয়ে দ্রুত গতিতে যাচ্ছিল। তাতেই দুর্ঘটনা ঘটেছে। সেজন্য জনতার রোষ ওই ঘাতক চালকের উপর গিয়ে পড়ে। তাকে মারধর করা হয়।