বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
গত বুধবার থেকেই জলবন্দি পাঁশকুড়া পুরসভা এবং পাঁশকুড়া ব্লকের পাঁচটি গ্রাম পঞ্চায়েত। টানা চার-পাঁচদিন প্লাবিত এলাকার যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম হয়েছে স্পিডবোট। এই সময়ে অনেক বাড়িতে অসুস্থ মানুষজন সমস্যার পড়েছেন। সড়ক পথ অবরুদ্ধ হওয়ায় স্বাস্থ্যকেন্দ্র কিংবা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া যায়নি। এই অবস্থায় পাঁশকুড়া নাগরিক সমাজ বন্যা দুর্গত এলাকায় অভয়া ক্লিনিকের জন্য জুনিয়র ডাক্তার ফ্রন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করে। সেইমতো পাঁশকুড়া পুরসভা এলাকায় কনকপুর ও গড়পুরুষোত্তমপুর এবং পাঁশকুড়া গ্রামীণের চাঁচিয়াড়ায় অভয়া ক্লিনিকের ব্যবস্থা হয়। মোট ৪০জন জুনিয়র ডাক্তার তিনটি ক্যাম্পে হাজির হন। প্লাবন পরিস্থিতিতে অনেক মানুষ ক্যাম্পে এসে পরিষেবা গ্রহণ করেন।এদিন গড়পুরুষোত্তমপুরে অভয়া ক্লিনিকে চিকিৎসা পরিষেবা পাওয়া বিমল গুছাইত, গার্গী সামন্ত বলেন, বাড়ির কাছে এরকম পরিষেবা পেয়ে খুব ভালো লাগছে। জুনিয়র ডাক্তার আন্দোলন চলাকালীন টিভির পর্দায় যাঁদের রোজ দেখছি, তাঁদের চোখের সামনে দেখে ভালো লাগল। চিকিৎসক কিঞ্জল নন্দ বলেন, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে জুনিয়র চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুন, ১৪আগস্ট রাতে হাসপাতালে তাণ্ডব এবং তথ্যপ্রমাণ লোপাটের চেষ্টার বিরুদ্ধে আমরা আন্দোলন করছি। চিকিৎসক হিসেবে আমাদের মনে হয়েছে, এই মুহূর্তে আপনাদের পাশে দাঁড়ানো প্রয়োজন। এটাও আমাদের আন্দোলনের একটি মাধ্যম। বিচার না আসা পর্যন্ত ময়দান ছেড়ে যাব না। বোনের ধর্ষক ও দোষীদের শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।-নিজস্ব চিত্র