হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
আসানসোল পুরসভার মেয়র পরিষদ সদস্য গুরুদাস চট্টোপাধ্যায় বলেন, বিভিন্ন কারণে আমার যখন সব শহরবাসীকে পর্যাপ্ত জল দিতে পারছি না তখন এক শ্রেণির বাসিন্দা জলচুরিতে নেমেছে। তারা পাম্পের সাহায্যে অতিরিক্ত জল টেনে নিচ্ছে। আমরা তাদের বিরুদ্ধে অভিযানে নামছি। কাউকে রেয়াত করা হবে না।
আসানসোল শহরের বিভিন্ন এলাকায় এক ভূতুড়ে কাণ্ড ঘটছিল। এলাকায় লোডশেডিংয়ের সময়ে পুরসভার পাইপ লাইনে জলের প্রেশার যথেষ্ট থাকছে। প্রতিটি বাড়িই পর্যাপ্ত জল পাচ্ছে। অথচ সাধারণ সময়ে যখন এলাকায় বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক, তখন জলের প্রেশার কম। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করে পুরসভা জানতে পেরেছে, জলচুরির একটি অসাধু চক্র সক্রিয়। তারা নিজেদের বাড়িতে পাম্পের সাহায্যে অতিরিক্ত জল টেনে নিচ্ছে। বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকার সময়ে পাম্পে অকেজো থাকছে, তাই সেই সময়ে জল চুরি হচ্ছে না। সাধারণ মানুষ ভালো প্রেশারে জল পাচ্ছে। এই বিষয়টি পরিষ্কার হতেই অভিযানে নামছে পুরসভা। বিশেষ টিম গঠন করে তল্লাশিও চালানো হতে পারে বলে পুরসভা সূত্রে খবর।