হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
দুর্গাপুর পুরসভার প্রশাসনিক মণ্ডলীর চেয়ারম্যান অনিন্দিতা মুখোপাধ্যায় বলেন, পুরসভার উদ্যোগে প্রথম টাউন সার্ভিস চালু হতে চলেছে দুর্গাপুরে। খুব সম্ভবত কলকাতার পর আমরাই প্রথম এই কৃতিত্বের অধিকারী হতে চলেছি। যে সময়ে বেসরকারি বাস পাওয়া যায় না, যাত্রীরা সমস্যায় পড়েন, সেই সময়ে বাস চালানোর ভাবনা আছে।
দক্ষিণবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার এমডি প্রণবকুমার ঘোষ বলেন, দুর্গাপুর পুরসভার সঙ্গে ইলেকট্রিক বাস চালানো নিয়ে কর্থাবার্তা অনেক দূর এগিয়েছে। আমরা শহরের বুকে কয়েকটি চার্জিং স্টেশনও গড়ে দেব। আসানসোল পুরসভাও আমাদের কাছে ইলেকট্রিক বাস চালানোর আর্জি জানিয়েছে। পুরসভার খরচেই বাসগুলি কেনা হবে, আমরা পরিচালনা করব।
তীব্র গরমে বেহাল দক্ষিণবঙ্গের বাসিন্দারা। তার উপর যে সব শহরে দূষণের মাত্রা বেশি সেখানে আরও খারাপ অবস্থা। পরিবেশবিদদের মতে অতিরিক্ত দূষণেই গরম বাড়ছে। কাজেই পরিবেশ বান্ধব বাস চালালে দূষণ যেমন বাগে আসবে, তেমনই মানুষের যাত্রাও সুখকর হবে।
এই উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে শুধু আসানসোল, দুর্গাপুর নয়, কলকাতার পর এই প্রথম রাজ্যর অন্য কোনও প্রান্তে ইলেকট্রিক বাস চলাচল শুরু হবে। দুই শহরেরই শহরবাসী ছাড়াও অন্যান্য জেলার বহু বাসিন্দা আসেন। তাঁরা শীতাতপ নিয়ন্ত্রতি আধুনিক বাসে চড়ার অভিজ্ঞতা লাভ করবেন। এছাড়া আসানসোল ও দুর্গাপুরে ইলেকট্রিক গাড়ির বিক্রি বাড়ছে। ইলেকট্রিক স্কুটিতে তো দুই শহর ছেয়ে গিয়েছে। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চার্জিং স্টেশনও গড়া হবে দুই শহরের নানা প্রান্তে।