হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, তমলুক: লোকসভা ভোট মিটতেই সমবায় ভোট নিয়ে উত্তাপ চড়ছে নন্দীগ্রামে। আগামী ২৩জুন নন্দীগ্রাম-১ ব্লকের হরিপুর পঞ্চায়েতের প্রিয়ানগরী সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতির নির্বাচন হবে। এর আগে গত জানুয়ারি থেকে দু’দফায় ওই সমবায় সমিতির ভোট পিছিয়েছে। হাইকোর্ট আগামী ২৬জুনের মধ্যে ওই সমবায়ের ভোট করার নির্দেশ দিয়েছে। সেইমতো কো-অপারেটিভ ইলেকশন কমিশন আগামী ২৩জুন ভোট করার বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। তৃণমূল ও বিজেপি দু’দলই সমবায় সমিতির বোর্ড দখলের জন্য ঝাঁপিয়েছে।
২০২১সালে প্রিয়ানগরী সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতির বোর্ডের মেয়াদ শেষ হয়। মোট ১২টি আসন। সমবায়ের সদস্য সংখ্যা ৭৫৬জন। তিন বছর আগে বোর্ডের মেয়াদ শেষ হলেও পরিচালন সমিতি গঠনের জন্য ভোটের তোড়জোড় না থাকায় হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন বিজেপির জেলা সাধারণ সম্পাদক মেঘনাদ পাল। হাইকোর্ট ২১জানুয়ারির মধ্যে ওই সমবায় সমিতির নির্বাচন করার নির্দেশ দেয়। কিন্তু, ভোটার তালিকা নিয়ে সমস্যা থাকায় ২১জানুয়ারি ভোট হয়নি। এরপর আবারও বিজেপির পক্ষ থেকে হাইকোর্টে মামলা করা হয়। হাইকোর্ট ২৫মে-র মধ্যে ভোট করার নির্দেশ দিলেও ফোর্স মোতায়েন সম্ভব ছিল না। গত ১৩মে কো-অপারেটিভ ইলেকশন কমিশন হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়। তারা জানায়, ২৫মে-র মধ্যে ভোট করা সম্ভব নয়। কারণ, লোকসভা নির্বাচনের মুখে পর্যাপ্ত বাহিনী সমবায় ভোটে দেওয়া সম্ভব নয়। এরপর হাইকোর্ট ২৬জুনের মধ্যে ভোট করার নির্দেশ দেয়। কমিশন ২৩জুন ভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
নন্দীগ্রাম-১ ব্লকে প্রিয়ানগরী সমবায় সমিতি ও তাজপুর সমবায় সমিতির নির্বাচন নিয়ে গত পাঁচ-ছ’মাস ধরে জটিলতা চলছে। হাইকোর্ট দু’টি সমবায়ে ভোট করার নির্দেশ দেয়। দুই জায়গায় মনোনয়ন পর্ব মিটে গিয়েছে। ভোটার তালিকা নিয়ে সমস্যার জন্য তাজপুর সমবায় সমিতির ভোট পিছিয়ে গিয়েছে। তবে, প্রিয়ানগরী সমবায় সমিতির ভোটের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে কো-অপারেটিভ ইলেকশন কমিশন। ওই সমবায় সমিতি হরিপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে পড়ে। ওই গ্রাম পঞ্চায়েতে বিজেপির সংগঠন শক্তপোক্ত হলেও তৃণমূল বোর্ড দখলের আশা ছাড়ছে না। সদস্যদের অনেকেই শাসকদলের সমর্থক। তাই সমবায় সমিতি নির্বাচনে যে কেউ বোর্ড দখল করতে পারে।
বিজেপির জেলা সাধারণ সম্পাদক মেঘনাদ পাল বলেন, ২০২১সালে ওই সমবায় সমিতির বোর্ডের মেয়াদ শেষ হয়। তারপরও ভোট করানোর কোনও উদ্যোগ ছিল না। এজন্য আমরা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হই। কিন্তু বারবার ভোট পিছনো হয়েছে। শেষপর্যন্ত ২৩জুন ভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছে। আমরা এই সমবায় সমিতির বোর্ড গঠন নিয়ে একশো ভাগ আশাবাদী। লোকসভা ভোটের আগে কৌশলে শাসকদল এই ভোট এড়িয়েছে। ওদের হার নিশ্চিত। সেটা লোকসভা ভোটের আগে না হয়ে পরে হবে।
নন্দীগ্রাম-১ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস নেতা স্বদেশ দাস বলেন, প্রিয়ানগরী সমবায় সমিতির নির্বাচনে আমাদের জয় নিয়ে কোনও সংশয় নেই। ২৩জুন বিজেপির জেতার স্বপ্ন দিবাস্বপ্নে পরিণত হবে।
২০২১সালে প্রিয়ানগরী সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতির বোর্ডের মেয়াদ শেষ হয়। মোট ১২টি আসন। সমবায়ের সদস্য সংখ্যা ৭৫৬জন। তিন বছর আগে বোর্ডের মেয়াদ শেষ হলেও পরিচালন সমিতি গঠনের জন্য ভোটের তোড়জোড় না থাকায় হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন বিজেপির জেলা সাধারণ সম্পাদক মেঘনাদ পাল। হাইকোর্ট ২১জানুয়ারির মধ্যে ওই সমবায় সমিতির নির্বাচন করার নির্দেশ দেয়। কিন্তু, ভোটার তালিকা নিয়ে সমস্যা থাকায় ২১জানুয়ারি ভোট হয়নি। এরপর আবারও বিজেপির পক্ষ থেকে হাইকোর্টে মামলা করা হয়। হাইকোর্ট ২৫মে-র মধ্যে ভোট করার নির্দেশ দিলেও ফোর্স মোতায়েন সম্ভব ছিল না। গত ১৩মে কো-অপারেটিভ ইলেকশন কমিশন হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়। তারা জানায়, ২৫মে-র মধ্যে ভোট করা সম্ভব নয়। কারণ, লোকসভা নির্বাচনের মুখে পর্যাপ্ত বাহিনী সমবায় ভোটে দেওয়া সম্ভব নয়। এরপর হাইকোর্ট ২৬জুনের মধ্যে ভোট করার নির্দেশ দেয়। কমিশন ২৩জুন ভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
নন্দীগ্রাম-১ ব্লকে প্রিয়ানগরী সমবায় সমিতি ও তাজপুর সমবায় সমিতির নির্বাচন নিয়ে গত পাঁচ-ছ’মাস ধরে জটিলতা চলছে। হাইকোর্ট দু’টি সমবায়ে ভোট করার নির্দেশ দেয়। দুই জায়গায় মনোনয়ন পর্ব মিটে গিয়েছে। ভোটার তালিকা নিয়ে সমস্যার জন্য তাজপুর সমবায় সমিতির ভোট পিছিয়ে গিয়েছে। তবে, প্রিয়ানগরী সমবায় সমিতির ভোটের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে কো-অপারেটিভ ইলেকশন কমিশন। ওই সমবায় সমিতি হরিপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে পড়ে। ওই গ্রাম পঞ্চায়েতে বিজেপির সংগঠন শক্তপোক্ত হলেও তৃণমূল বোর্ড দখলের আশা ছাড়ছে না। সদস্যদের অনেকেই শাসকদলের সমর্থক। তাই সমবায় সমিতি নির্বাচনে যে কেউ বোর্ড দখল করতে পারে।
বিজেপির জেলা সাধারণ সম্পাদক মেঘনাদ পাল বলেন, ২০২১সালে ওই সমবায় সমিতির বোর্ডের মেয়াদ শেষ হয়। তারপরও ভোট করানোর কোনও উদ্যোগ ছিল না। এজন্য আমরা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হই। কিন্তু বারবার ভোট পিছনো হয়েছে। শেষপর্যন্ত ২৩জুন ভোটের বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছে। আমরা এই সমবায় সমিতির বোর্ড গঠন নিয়ে একশো ভাগ আশাবাদী। লোকসভা ভোটের আগে কৌশলে শাসকদল এই ভোট এড়িয়েছে। ওদের হার নিশ্চিত। সেটা লোকসভা ভোটের আগে না হয়ে পরে হবে।
নন্দীগ্রাম-১ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস নেতা স্বদেশ দাস বলেন, প্রিয়ানগরী সমবায় সমিতির নির্বাচনে আমাদের জয় নিয়ে কোনও সংশয় নেই। ২৩জুন বিজেপির জেতার স্বপ্ন দিবাস্বপ্নে পরিণত হবে।
