মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
বিবেকানন্দ পল্লির বাসিন্দা দেবাশিস চক্রবর্তী বলেন, বড় ম্যাচ খেলোয়াড়দের স্নায়ুর চাপ বাড়ায়। সমর্থকদেরও কিন্তু স্নায়ুর চাপ কম থাকে না। পিকনিকের আবহে অনেকে মিলে একসঙ্গে খেলা দেখলে স্নায়ুচাপ কমে। সত্যিই চেন্নাইয়ের চিদাম্বরম স্টেডিয়ামের উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছিল বহরমপুরের পাড়ায় পাড়ায়। বিভিন্ন ক্লাবে, পাড়ায় পাড়ায় পিকনিকের মেজাজেই চলছিল আইপিএল ফাইনাল দেখা। অজুহাত পেলেই বাঙালি পিকনিকে মজে যায়। আর সেই অজুহাতের তালিকার শীর্ষে আইপিএল ফাইনাল, বিশ্বকাপ ক্রিকেট ফাইনাল জায়গা করে নিয়েছে। এবার আইপিএলে কলকাতা নাইট রাইডার্সের কাপ জয়ের সুযোগ থাকায় ফাইনাল ম্যাচ বাঙালির আবেগে টেউ তুলেছে। আর এমন একটা টানটান উত্তেজনার ম্যাচ জায়ান্ট স্ক্রিনের সামনে ৫০-১০০ জন একসঙ্গে বসে দেখার মজাই আলাদা। পাশ থেকে যদি ভুরভুরে মাংসের গন্ধ ছড়ায় তাহলে আর কোনও কথা হবে না। পছন্দের দলের জয় ক্রীড়াপ্রেমীদের কাছে পিকনিকের অন্য মাত্রা এনে দেয়। তবে পছন্দের দল হেরে গেলেও খাওয়ায় তার প্রভাব খুব একটা পড়ে না। সুতির মাঠ এলাকার বাসিন্দা সোমনাথ ঘোষ বলেন, বন্ধুদের সঙ্গে বসে ম্যাচ দেখার মজাই আলাদা। বন্ধুদের সঙ্গে একসারিতে পাতা পেতে খাওয়ার সুযোগ বারবার আসে না। তাই আইপিএলকে সামনে রেখেই পিকনিক করা হল।