গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
গ্রামের বাসিন্দা শ্যামল কর্মকার, অশোক কর্মকার, গোবিন্দ রানা জানান, সেই থেকে নিরবচ্ছিন্নভাবে এই গ্রামে ব্রহ্মাপুজো হয়ে আসছে। দুবরাজপুরে চার মাথাযুক্ত ব্রহ্মার মাথায় ও দাড়িতে পাকা চুল থাকে। ব্রহ্মার পাশে সরস্বতী (মতান্তরে গায়েত্রী) মূর্তিও থাকে। পূর্বপুরুষদের নির্দেশ মেনে এই পুজোকে ঘিরে বিশেষ অনুষ্ঠান বা আড়ম্বর করা যায় না। উদ্যোক্তারা বলেন, আমাদের নিয়মই রয়েছে ‘পূজার থেকে ভূজা বেশি’ যেন না হয়। তাই অনাড়ম্বরভাবেই পুজোর আয়োজন করতে হয়। পুজোর দিনে আশপাশের বেশ কয়েকটি গ্রাম ছাড়াও পূর্ব মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, হুগলি থেকেও প্রচুর ভেটি আসে। ব্রহ্মার কাছে মানত করে কেউ নিরাশ হন না। অনেকে ওই পুজোর দিন ব্রতীও থাকেন। উদ্যোক্তারা জানান, পুজো তিন দিন ধরে চললেও পুজোর প্রথমদিন অর্থাৎ বুদ্ধপূর্ণিমার দিনই মানতের পুজো সম্পন্ন হয়।-নিজস্ব চিত্র