প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, কাটোয়া শহরের ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা বাসন্তী হাজরার মেয়ে আল্পনা হাজরা একাদশ শ্রেণিতে পড়ে। তার টিবি ধরা পড়ায় বাসন্তী দেবী কাটোয়া মহকুমা হাসপাতালের টিবি বিভাগ থেকে মেয়ের জন্য ওষুধ নিয়ে যান। কখনও তিনি নিজে, আবার কখনও তাঁর মেয়ে নিতে আসেন। গত শুক্রবার রোগী নিজেই হাসপাতালের টিবি বিভাগে এসে ওষুধ চান। তখন তাঁকে ওষুধ দেন টিবি বিভাগে কর্মরত এক কর্মী। এরপর আল্পনা হাজরা ওষুধ নিয়ে বাড়ি ফিরে যান। তাঁর মা ওষুধ নিয়ে দেখেন সেই ওষুধের মেয়াদ ২০২৩ সালের জুলাই মাসেই ফুরিয়ে গিয়েছে। এরপর তাঁরা পুনরায় হাসপাতালে এসে অভিযোগ জানালে হাসপাতালে টিবি বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মী তাঁদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন বলে অভিযোগ।
এদিন বাসন্তী হাজরা বলেন, আমার মেয়েকে মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ দেওয়া হয়েছে। তাতে আমার মেয়ের যদি কিছু হয়ে যেত তাহলে তার দায় কে নিত। আবার আমরা ওষুধ পরিবর্তন করার জন্য বলেছি বলে আমাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট বিভাগের ওই কর্মী এদিন বলেন, আসলে ওষুধ মজুত ছিল না। তাই ভুলবশত ওই ওষুধ দেওয়া হয়েছে।