প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
চরমাজদিয়া পশ্চিমপাড়ার বৃদ্ধা আলোরানি মজুমদার বলেন, তৃণমূল নেতারা প্রতিশ্রুতি দেন, আগামী দিনে আমাদের মতো গরিব মানুষদের আবাস যোজনার ঘর করে দেবেন মুখ্যমন্ত্রী। তবে একথা ঠিক, আমাদের এলাকায় এই স্নানের ঘাট তৈরি থেকে শুরু করে রাস্তাঘাট অনেক কাজই হয়েছে।
চরমাজদিয়ার বাসিন্দা গৃহবধূ সুদেবী দাস বলেন, আমি লক্ষ্মীর ভাণ্ডার পেয়েছি। আবাস যোজনায় দিদি আমাদের ঘর করে দেবেন। সেই কথা ওঁরা বললেন।
প্রবীণ তৃণমূল কর্মী জয়ন্ত দেবনাথ, ভোলানাথ দেবনাথরা বলেন, গরমের কথা মাথায় রেখে আজকে সকাল সকাল নদী তীরবর্তী সিএমসিবি পশ্চিমপাড়া, বাজার ঘাট, রথতলা ঘাট, কল্পতরু ঘাট সহ বিভিন্ন ঘাটে আমরা দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে প্রচার করলাম। এই নদীর তীরবর্তী এলাকায় প্রায় চার হাজার শ্রমজীবী পরিবারের বসবাস।
বহু মৎস্যজীবী পরিবার যেমন আছে, তেমনি তাঁত শ্রমিকদের পরিবারও আছে। সেই সব মানুষের কাছে নৌকো পথেই প্রচারের সুবিধা হয় বলে আমরা আজকে এই পথ বেছে নিয়েছি। মানুষের ভালো সাড়া পেয়েছি।
চরমাজদিয়া-চরব্রহ্মনগর পঞ্চায়েতের প্রধান স্বপন দেবনাথ বলেন, তীব্র দাবদাহ চলছে, এই সময় প্রচার করা খুবই কষ্টকর। মানুষ প্রয়োজন ছাড়া একদম বেরচ্ছেন না। এই গরমে সাধারণ গ্রামবাসীদেরও সতর্ক থাকতে বলছি আমরা। প্রচারে বেরিয়ে আমরা বলছি, প্রয়োজন ছাড়া না বেরনোই ভালো। জল বেশি করে খান, সুস্থ থাকুন।
এছাড়াও প্রচারে মুখ্যমন্ত্রীর বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ তুলে ধরা হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রীর যা কথা দেন তাই করেন, সেইগুলো যেমন মানুষকে বলছি তেমনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মিথ্যে প্রতিশ্রুতিগুলি তুলে ধরছি। এখানকার বিদায়ী সাংসদ জগন্নাথ সরকার এলাকার মানুষের জন্য কিছুই করেননি। এবারে নির্বাচনে মানুষ ইভিএমে তার জবাব দেবেন।