প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পুজোর উদ্বোধন করেন শীতলকুচির প্রাক্তন বিধায়ক হিতেন বর্মন। পুজো উপলক্ষে গ্রামের দুঃস্থদের নতুন বস্ত্র তুলে দেন ক্লাবের সদস্যরা। বিভিন্ন রঙের ফুল, হোগলাপাতা, বাঁশ ও কাপড় দিয়ে শীতলকুচি মার্কেট কমপ্লেক্সে পুজো প্যান্ডেলটি তৈরি করা হয়েছে। রাস্তা থেকে পুজো মণ্ডপ পর্যন্ত রয়েছে চোখ ধাঁধানো আলোকসজ্জা। পুজোয় নানা সামাজিক কর্মসূচির পাশাপাশি সম্প্রীতির বার্তা তুলে ধরে দেশবন্ধু ক্লাব। হিন্দু-মুসলমান দুই সম্প্রদায়ের মানুষই পুজোয় সমান সহযোগিতা করেন। পুজোর কয়েকদিন ক্লাবের প্রবীণ সদস্য স্বপন গুহ, গৌরাঙ্গ দত্ত, পরিমল সাহা, তরুণ সাহা, তরুণকমল দেবনাথ, আশুতোষ রায়দের সঙ্গে ব্যস্ত থাকেন আতিয়ার রহমানরাও। এ বছর পুজো কমিটির সম্পাদক বিজয় সাহা, সভাপতি কমল দেবনাথ। দেশবন্ধু ক্লাবের সম্পাদক আতিয়ার রহমান, সভাপতি তপনকুমার গুহ ও কোষাধ্যক্ষ বিশ্বজিৎ পাল। পুজো কমিটির সম্পাদক বলেন, এ বছর আমাদের পুজোর বাজেট প্রায় পাঁচ লক্ষ টাকা। শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে প্রসাদ বিতরণ ও সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। সেই সময় পুজো মণ্ডপ দুই সম্প্রদায়ের মিলনস্থল তৈরি হয়।
কাল, শনিবার উত্তরবঙ্গের কৃষ্টি সংস্কৃতি নিয়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠান করবেন জ্যোৎস্না রায় ও তাঁর সম্প্রদায়। ক্লাব সভাপতি তপনকুমার গুহ বলেন, শীতলকুচি ব্লকের বাসিন্দাদের আমাদের পুজো ঘিরে বিশেষ আগ্রহ রয়েছে। ক্লাবের সুবর্ণ জয়ন্তী বর্ষে সকলে পুজোয় আনন্দ ভাগ করে নিয়েছি।