হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
লোকসভা নির্বাচনে কোচবিহারে বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিকের শোচনীয় পরাজয় ঘটেছে। তারপর বিজেপির হাতে থাকা বেশ কয়েকটি গ্রাম পঞ্চায়েতও তৃণমূলের হাতে এসেছে। এবার দল কেন শহরাঞ্চল ও একাংশ বুথে ভোট কম পেল তা দল পর্যালোচনা করবে।
তৃণমূলের জেলা সভাপতি অভিজিৎ দে ভৌমিক বলেন, বিভীষণদের চিহ্নিত করতে হবে। বেইমানদের চিহ্নিত করে আমাদের ২০২৬-এর দিকে এগতে হবে। না হলে মাত্র ৪০ হাজার ভোটে জেতার আসন এটি নয়। এক লক্ষের বেশি ভোটে জেতার কথা। অঞ্চল, ব্লক, জেলা নেতৃত্ব সকলের কাছেই রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে। সাত দিনের মধ্যে রিপোর্ট আসবে। জেলা সভাপতি হিসাবে আমার যা অবজারভেশন রয়েছে, সব মিলিয়ে রাজ্যের কাছে রিপোর্ট পাঠানো হবে। শীঘ্রই কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিজেপির রিভিউ মিটিংয়ের খবর পাচ্ছি। সেখানেও আমাদের নেতাদের নাম আলোচনা হচ্ছে। কাদের সঙ্গে কারা লিঙ্কড ছিল, সেসব বিষয় এখন সামনে আসবে। যাচাই করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সাসপেন্ড পর্যন্ত করা হবে।
তৃণমূলের রাজ্য সহ সভাপতি রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, শহরাঞ্চলে চেয়ারম্যানরা কাজ করেন। সংগঠনের দায়িত্ব ভোট তুলে নেওয়া। আমরা গোটা বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব। উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহ বলেন, বিভীষণদের দিকে নজর রাখতে হবে। এবিষয়ে বাইরে কিছু বলব না। যা বলার জেলা সভাপতিকে বলব। যাঁদের বেশি দায়িত্ব ছিল, তাঁদের জবাবদিহি করতে হবে। শহরের ফল খারাপ হয়েছে। সেসব পর্যালোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।